তবে ভাঙন রোধের কাজ একেবারেই নিম্নমানের হচ্ছে বলে অভিযোগ ভাঙন কবলিত বাসিন্দাদের। এমনই অভিযোগ তুলে এদিন ভাঙন রোধের কাজ বন্ধ করলেন গ্রামবাসীরা। আর তাতেই গ্রামবাসীদের ওপর চড়াও হয় ঠিকাদার সংস্থার শ্রমিকরা। এমনকি গ্রামবাসীদের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন ঠিকাদার সংস্থার শ্রমিকরা বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের।
আরও পড়ুন: রাস্তা তো নয়, যেন…! চরম দুর্ভোগ পড়ুয়া থেকে বাসিন্দাদের, প্রশাসন কী বলছে জানুন
advertisement
এক গ্রামবাসী মোঃ সোহেল খান অভিযোগ করে বলেন, “ভাঙন রোধের কাজ শুরু হয়েছে তবে সেই কাজ খুব নিম্নমানের করা হচ্ছে। কাজ চলার সময় গ্রামবাসীরা থাকাকালীন ভাল কাজ হয়। গ্রামবাসীদের একটু নজর সরলেই খালি বস্তা সেলাই করে ফেলা হচ্ছে। এমনিতেই স্থায়ীভাবে পাথর দিয়ে কাজ হচ্ছে না তার উপরে আবার মাটি না ভোরেই খালি বস্তা ফেলে কাজ করা হচ্ছে।” যদিও এই বিষয়ে মালদহের স্থানীয় বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র জানান, নদী ভাঙন একটি জাতীয় বিপর্যয়। একা রাজ্যের পক্ষে ভাঙন রোধ করা সম্ভব নয়। তবুও বর্তমানে ভাঙন আটকাতে রাজ্য সরকার তৎপর রয়েছে। গ্রামবাসীদের বলব সুষ্ঠুভাবে ভাঙন রোধের কাজে সহযোগিতা করতে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিপর্যয় যেন চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে মালদহ জেলাকে। কখনও বন্যা তো আবার কখনও ভাঙন। নদীর জলস্তর বেড়ে জেলা জুড়ে বিপর্যস্ত জনজীবন। বিপর্যয় মোকাবিলায় সেচ দফতরের কাজ চললেও অসন্তুষ্ট জেলার ভাঙন ও বন্যা কবলিত বাসিন্দারা। এমন অবস্থায় সেচ দফতরের স্থায়ী সমাধানের দিকে তাকিয়ে জেলাবাসী।