TRENDING:

ফোনে ১২০ টাকার লটারি বুক করেছিলেন প্যারা টিচার, হাতে পান নি টিকিট! রেজাল্ট বেরোতেই জ্ঞান হারানোর অবস্থা...

Last Updated:

মোবাইল ফোনে মধ্যে দিয়ে লটারি কাউন্টারে টিকিটের নম্বর বুক করে আর তাতেই বাজিমাত। ধূপগুড়ি মহকুমার পূর্ব ডাউকিমারী এলাকায় এক সাধারণ প্যারা টিচারের জীবনে রীতিমতো রাতারাতি বদল।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জলপাইগুড়ি, সুরজিৎ দে: মোবাইল ফোনের মধ্যে দিয়ে লটারি কাউন্টারে টিকিটের নম্বর বুক করেই বাজিমাত। ধূপগুড়ি মহকুমার পূর্ব ডাউকিমারী এলাকায় এক সাধারণ প্যারা টিচারের জীবন রীতিমতো রাতারাতি বদল। ১২০ টাকার লটারি কেটেই তিনি কোটিপতি।
রাতারাতি কোটিপতি প্যারা টিচার
রাতারাতি কোটিপতি প্যারা টিচার
advertisement

জানা গিয়েছে, পূর্ব ডাউকিমারী হাসপাতালপাড়ার বাসিন্দা পেশায় প্যারা টিচার জয়রাম অধিকারী নিয়মিত লটারি কাটতেন। অভ্যাসমতো স্থানীয় লটারি বিক্রেতাকে ফোনে জানিয়ে কেটেছিলেন ১২০ টাকার লটারি। প্রথমে সবকিছু ছিল একেবারেই স্বাভাবিক। কিন্তু সন্ধে ছ’টার সময় ফলাফল বেরোতেই চমকে যান জয়রামবাবু। তার কেনা লটারিতেই এক কোটি টাকার পুরস্কার!

আরও পড়ুন: ভৌতিক সব গল্পের মাঝেই ‘কুখ্যাত’ ডাউহিলে রহস্যময় ঘটনা! শুনেই গায়ের রোম খাড়া পর্যটকদের, কী ঘটল জানুন

advertisement

View More

জলপাইগুড়ির কোটি টাকার পুরস্কার জয়ী জয়রামবাবু জানান, প্রথমে মোবাইলে ফলাফল দেখে বিশ্বাস করতে পারেননি। কিছুক্ষণ পর লটারি বিক্রেতা ফোন করে সুখবরটি জানান। আর এসব শুনে তো জ্ঞান হারানোর অবস্থা। তবে এরপর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে তিনি বাজারে যান, হাতে পান সেই সৌভাগ্যের লটারি টিকিট। সোজা ডাউকিমারী পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে লিখিতভাবে জানান পুরস্কার পাওয়ার বিষয়টি। যৌথ পরিবারে বসবাসকারী জয়রামবাবু বলেন, “আগে অনেক টাকা নষ্ট করেছি। কিন্তু এবার পরিবার, ছেলে-মেয়ের ভবিষ্যতের জন্য কিছু করতে চাই।” লটারি বিক্রেতা মহম্মদ মনুরুদ জামানও উচ্ছ্বসিত। প্রায় ১৬–১৭ বছর ধরে লটারি বিক্রি করছেন তিনি। এর আগে তার দোকানে ২৬ লক্ষ ও নয় লক্ষ টাকার প্রাইজ উঠেছিল। তবে এই প্রথম এক কোটি টাকা!

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দিঘা যাওয়ার পথে নেগুয়া গ্রাম! এখানেই রয়েছে বঙ্কিমচন্দ্রের রহস্যময় ইতিহাস, জানুন
আরও দেখুন

প্যারা টিচারের পেশায় নিযুক্ত থাকা জয়রাম অধিকারী আর কত টাকায় বা রোজগার করতেন। স্বাভাবিকভাবেই তার সংসার চালানোর ক্ষেত্রে অনেকটাই সমস্যা হতো। আর সেই সকল সমস্যা দূর করতে, ভাগ্য বদলাতে লটারি টিকিট কাটতেন। তবে কোনদিন হয়তো ভেবে উঠতে পারেননি এইভাবে তার কাটা টিকিটেই কোটি টাকার পুরস্কার আসবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
ফোনে ১২০ টাকার লটারি বুক করেছিলেন প্যারা টিচার, হাতে পান নি টিকিট! রেজাল্ট বেরোতেই জ্ঞান হারানোর অবস্থা...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল