এই অবস্থায় নদীতে জল হলে কীভাবে তা পেরিয়ে ওপারে পৌঁছোবেন এলাকাবাসীরা তা নিয়ে চিন্তিত। শুধু ভোট কেন্দ্র নয়, ওই পাড়ে রয়েছে আইসিডিএস স্কুলও। নদীতে জল বাড়লেই বাসিন্দারা আর নদী পেরনোর সাহস দেখান না। কারণ নদীর স্রোত এতটাই ভয়ঙ্কর থাকে,তা যখন তখন ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে মানুষকে।
advertisement
বৃষ্টি হলে জয়ন্তী নদীকে ভয় পান এলাকাবাসীরা। দুটি বুথ মিলিয়ে এলাকার ভোটার সংখ্যা ১৮০০ জন। যদি একটি সেতু থাকত তাহলে ঘড়ি ধরে ১০ মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যায় ভোট দিতে ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে। নদীতে জল না থাকলে তা পেড়িয়ে ওপারে যেতে সময় লেগে যায় ২০ মিনিট। শামুকতলা এলাকায় ভোট প্রচারেও আসেনা কেউ।
এই রাস্তাটি না ব্যবহার করলে রয়েছে আরেকটি রাস্তা যা সলসলাবাড়ি হয়ে যেতে হয়। কিন্তু ওই পথটি দিয়ে গেলে ঘুরতে হয় বেশি বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা। এমনকি অটো, বাসে গেলে জন প্রতি খরচ হয় পনেরো টাকা।গরম তো পড়েছে এলাকায়, তবে বৃষ্টি পিছু ছাড়ছে না। ওপারে ভোট কীভাবে দিতে যাবেন তাই ভাবছেন এলাকার বাসিন্দারা।
Ananya Dey