আরও পড়ুন: স্বামীর ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে গিয়ে হয়েছেন সফল কুল চাষি, অবসরে গিটার’ও বাজান কঙ্কনা!
জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজের অধীন এই সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালটি। সেখানকার এক্স-রে পরিষেবা নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলেছেন রোগীরা। তাঁদের দাবি, স্মার্টফোন না থাকলে এক্স-রে প্লেট দেওয়া হচ্ছে না। ফলে দূর দূরান্ত থেকে এসে চরম হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে রোগী ও তাঁদের পরিজনদের। এই অসুবিধার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা অর্থপেডিক সার্জেন ডাক্তার দেবব্রত সোম।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
রোগী এবং রোগীর আত্মীয় পরিজনদের অভিযোগ, সাতসকালে এসে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেটে ডাক্তার দেখাতে হয়। তারপর এক্স-রে এর জন্য যেতে হচ্ছে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে। এখানেই ভোগান্তির শেষ নয়। সুপার স্পেশালিটিতেও এক্স-রে করার সুযোগ রয়েছে, তবে সেটি স্মার্টফোন থাকলে তবেই করা সম্ভব। রোগীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক্স-রে বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, স্মার্টফোন থাকলে তবে এখানে এক্স-রে এর প্লেটের ছবি পাওয়া যাবে। ময়নাগুড়ির ভোটপট্টি এলাকা থেকে আগত রোগী আমিরুল হকের অভিযোগ, ডাক্তার দেখানোর পর এক্স-রে করতে বলেন। কিন্তু স্মার্টফোন না থাকায় তা করা সম্ভব হয়নি। প্রযুক্তির দোহাই দিয়ে রোগীদের আর কতদিন এমন হয়রানির শিকার হতে হবে সেই প্রশ্ন উঠছে।
সুরজিৎ দে