এমন ছবি দেখা গেল কালচিনি মডেল স্কুলে। প্রায় এক মাস ধরে লেপার্ডকে কখনও স্কুলের মাঠে আবার কখনও স্কুল পাঁচিলে দেখছে পড়ুয়া থেকে শুরু করে এলাকাবাসীরা। এরপর থেকে তারা নিরাপত্তার অভাব বোধ করতে শুরু করেন।কালচিনি মডেল স্কুলে এই বিষয়টি তারা জানান কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি প্রথমে মানতে চাইছিলেন না বলে জানা যায়। এরপর স্কুলের এক গ্রুপ ডি-র কর্মী লেপার্ডটি দেখেন। তারপরেই বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পে খবর দেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: মালদহ, মুর্শিদাবাদের ভাঙ্গন রুখতে রিপোর্ট তৈরির কাজ শুরু, অর্থ দেবে কে? কেন্দ্রের সাহায্য?
কালচিনি মডেল স্কুল যে স্থানে রয়েছে, সেখানে ঝোপঝাড় বেশি। অনেকটা এলাকাজুড়ে থাকায় সেই ঝোপঝাড় পরিষ্কার হত না। এই পরিষ্কারের কাজ চালিয়ে যাওয়া খরচ সাপেক্ষ বলে জানান স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষিকারা।এদিকে লেপার্ডের উপস্থিতিতে ক্লাস মাঝেমধ্যে বন্ধ রাখতে হচ্ছে স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষিকাদের। পড়ুয়ারা ভয়ে আসছে না। এভাবে কতদিন চলবে বুঝতে পারছিলেন না স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকারা স্কুলের অভিভাবকরা জানাচ্ছেন তারা কোন ভরসায় নিজেদের সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন বুঝছেন না।স্কুলের ভেতর বাইরে থেকে দেখলেই তাঁদের গা ছমছম করে।
আরও পড়ুন: প্রবল বৃষ্টিতে অঘটন! ডুয়ার্সে হড়পা বানের তাণ্ডব, পাহাড়ি নদীতে তলিয়ে গেল আস্ত ট্রাক্টর!
স্কুলের এক শিক্ষিকা মালতি রায় জানান, “স্কুলের পরিবেশ স্বাভাবিক করার জন্য লেপার্ডের ধরা পড়া জরুরি। বন দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর তারা খাঁচা বসিয়েছেন।”