গ্রামের বাসিন্দা সিরাজুল হক জানান, “লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের নামে গরীব মানুষের কাছে টাকা চাওয়ার ব্যাপারটি নজরে আসে তাঁর। এরপর তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি ভাইরাল করেন।
এতেই রীতিমত পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতির রোশানলে পড়তে হয় তাঁকে। তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলবার হুমকিও দেওয়া হয়। এরপর গোটা ঘটনা তিনি পুলিশকে জানান। তবুও হুমকি বন্ধ হয়নি। সবশেষে তিনি বাধ্য হয়েই জেলাশাসকের কাছে একটি স্মারকলি জমা দেন।”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘লজে’ ঢুকেই করুন এই ‘কাজ’…! কামাল করবে ‘১ টাকার’ ছোট্ট কয়েন, থাকুন ‘নিশ্চিন্তে’
সিরাজুল আরও জানান, “তিনি গ্রাম থেকে লুকিয়ে জেলাশাসকের দফতরে গিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি আতঙ্কে রয়েছেন। যে কোনও মুহূর্তে তাঁকে আক্রান্ত করা হতে পারে।” গোটা বিষয় নিয়ে যদিও এই ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কাছ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এছাড়া পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও প্রকার প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে আচমকাই এই খবর ছড়িয়ে পড়ার ফলে পানিশালা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।
সার্থক পণ্ডিত