আরও পড়ুন: আরজি করে ধর্ষণ-খুনে জড়িত নয় সন্দীপ- অভিজিৎ? আদালতে বিস্ফোরক দাবি সিবিআইয়ের
কৃষ্ণনগরের শিল্পী অভি বিশ্বাস জানান, দীর্ঘ সময় ধরে তাঁর আগ্রহ ছিল এই কাজের প্রতি। তারপর একদিন তিনি এই কাজ শুরু করেন আর্থিক রোজগারের জন্য। বর্তমানে তিনি রাজ্যের বিভিন্ন এলাকার পাশাপাশি ভিন রাজ্যেও যান এই কাজের জন্য। এখনও পর্যন্ত আগন্তি প্রতিমার অলঙ্করণের কাজ করেছেন তিনি। তাঁদের তৈরি এই সমস্ত মূর্তিগুলি সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে দুর্গাপুজোয়। তাই প্রতি বছর বিভিন্ন জায়গা থেকে ডাক পড়ে তাঁদের। এবার তাঁরা এসেছেন কোচবিহারে তাঁদের শিল্পকর্ম সকলের সামনে তুলে ধরতে।
advertisement
আরও পড়ুন: রান্নার তেলেই লুকিয়ে বিপদ! হার্ট ভাল রাখতে খাবারে এই ৫ তেল একদম ব্যবহার করবেন না
কৃষ্ণনগরের আর এক শিল্পী সুমিত সরকার জানান, একটা সময় তাঁর কাকার হাত ধরে এই কাজে যোগদান তাঁর, তারপর কেটে গিয়েছে অনেকটা সময়। তবে দিনের পর দিন এই কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে শিল্পের নৈপুণ্য বেড়েছে অনেকটাই। চলতি বছরে কোচবিহারের এক প্রতিমা কারখানায় তাঁদের ডাক পড়েছে। দীর্ঘ প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে একাধিক মূর্তির কাজ করেছেন তাঁরা। সাধারণ মানুষের পক্ষে দেখে বোঝা অসম্ভব যে এই মূর্তি গুলিতে মাটির শাড়ি পরানো রয়েছে। তবে শুধুমাত্র আর্থিক যোগানের জন্যই নয়। ভালবাসার তাগিদেও এই কাজ করতে বিভিন্ন জায়গায় ছুটে যান তাঁরা।”
কোচবিহার জেলায় এই প্রথমবার এই ধরনের শিল্পের কাজ দেখতে পাবেন সাধারণ মানুষ। দীর্ঘ সময় ধরে প্রায় একই ধরনের কাজ তৈরি হচ্ছিল জেলার প্রতিমা কারখানাগুলিতে। এবার সেই জায়গায় এই নতুন শিল্পের কাজ প্রতিমার চাহিদা বাড়িয়ে তুলেছে অনেকটাই। এছাড়া দুর্গাপুজোর থিম এবং সাজসজ্জার মাত্রাও আরও আকর্ষণীয় করেছেন শিল্পীরা।





