আগামী ২৩ মার্চ তিস্তা পাড়ে আয়োজন করা হচ্ছে ঘুড়ির লড়াই প্রতিযোগিতা। সংগঠনের সদস্য দীপাঞ্জন বক্সি জানালেন, ‘‘শুধু স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ নয়, নতুন প্রজন্মের হাতে আবার ঘুড়ি-লাটাই তুলে দিতেই আমাদের এই উদ্যোগ।’’ এই প্রতিযোগিতার জন্য বিশেষভাবে ঘুড়ি আনা হয়েছে বেরেলি ও বেনারস থেকে। ইতিমধ্যেই ১২০টি ঘুড়ি এসে পৌঁছেছে, আরও ১০০টি আসবে শীঘ্রই। মাঞ্জা সুতো ও লাটাইয়ের ক্ষেত্রেও রাখা হয়েছে বিশেষ নজর।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আন্তর্জাতিক মানের সুতো সরবরাহ করেছেন আরসাদ, রাজা ভারতি, কালা সোনা ও মহম্মদ নুর— যাঁরা আন্তর্জাতিক ঘুড়ি প্রতিযোগিতায় সুতো সরবরাহ করেন। তবে, পরিবেশের কথা মাথায় রেখে চিনা মাঞ্জা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, শুধুমাত্র ট্র্যাডিশনাল সুতো ব্যবহার করা যাবে। কাইট ফ্লাইং অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ সদস্যের বয়স ৪০-এর বেশি, তাঁরা নিজেরাই শৈশবের সেই মিষ্টি স্মৃতিগুলো ফিরিয়ে আনতে চাইছেন। একদিনের জন্য হলেও ছোটবেলার সেই হারিয়ে যাওয়া আনন্দে ডুব দিতে প্রস্তুত তাঁরা। এই ঘুড়ির লড়াই শুধু প্রতিযোগিতা নয়, এক নস্টালজিয়ায় ভরা উৎসব।
সুরজিৎ দে





