কিন্তু মালদহের কাঁচামিঠে প্রজাতির আম একটুও টক নয়। মিষ্টি স্বাদের এই আম। তাই কাঁচা অবস্থাতেই খাওয়া হয়।এই বছরের আবহাওয়া আমচাষের পক্ষে ভাল নয়। মালদহে চলতি মরশুমে আমের ফলন ভাল হয়নি। অন্যান্য প্রজাতির মতো কাঁচামিঠা প্রজাতির আমের ফলন কম হয়েছে। ফলন কম হলেও বাজারে চাহিদা রয়েছে। বিক্রেতা সুভাষ দাস বলেন, ‘‘মালদহের কোনও প্রজাতির আম এখন বাজারে বিক্রি শুরু হয়নি। সমস্ত আম বাইরের। তবে এখন কাঁচা মিঠা প্রজাতির আম কাঁচা অবস্থাতে বিক্রি হচ্ছে। ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।’’
advertisement
মরশুমের প্রথম কাঁচামিঠা আম ইতিমধ্যে বাজারে বিক্রি শুরু হয়েছে।মালদহ শহরে একাধিক মার্কেটে সারি সারি ভাবে বিক্রি হচ্ছে কাঁচামিঠা আম।খোলা বাজারে মিলছে মালদহের এই কাঁচা আম। তবে আপাতত এক প্রজাতির আমই জায়গা করে নিয়েছে বাজারে। কাঁচা মিঠা নামে পরিচিত এই আমের চাহিদা বেশ ভাল। কাঁচা অবস্থাতেই ৭০ থেকে ৮০ টাকা কিলো দরে বিক্রি হচ্ছে এই প্রজাতির আম। আম বিক্রেতা অজয় রায় বলেন, ‘‘কাঁচামিঠা প্রজাতির আম এখন ৬০-৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে ভাল চাহিদা রয়েছে আমের।’’
আরও পড়ুন : বাড়িতে ঢোকার ‘অনুমতি’ নেই! বাইরে বসে অসহায় অশীতিপর মা…অভিযুক্ত ছোট ছেলে
এই আম খেতে খুব মিষ্টি,তাই কাঁচা অবস্থাতেই এই আম খাওয়া যায়। তবে আর কিছুদিনের মধ্যেই মালদহের বাজারে দেখা মিলবে হিমসাগর, লক্ষ্মণভোগ, ফজলি-সহ বিভিন্ন প্রজাতির আমের। তার আগে কাঁচামিঠা প্রজাতির আমের স্বাদে মজেছে মালদহ। অনেকেই কাঁচা অবস্থায় এই আম খান। আবার অনেকেই এই আমের বিভিন্ন পদ তৈরি করে খেয়ে থাকেন।