যারা সকাল হতেই শহরের বিভিন্ন বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সংগ্রহ করেন আবর্জনা। বাঁশি বাজিয়ে সকাল হলেই তারা ছুটে যেতেন মানুষের দুয়ারে দুয়ারে। কোন বালতিতে কি ধরনের আবর্জনা দেওয়া প্রয়োজন, কি কি ধরনের জিনিসের ব্যবহার পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে, ইত্যাদি বিষয়গুলি মানুষদের বুঝিয়ে আবর্জনা সংগ্রহ করতেন। তবে কয়েক মাস ধরেই বাঁশির আওয়াজে ঘুম ভাঙ্গে না অনেক গিয়ে গৃহকর্তির। ফলে আবর্জনার গাড়ি খালি চলে যায়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এবারে বাঁশির বদলে পৌরসভার নির্মল সাথীদের তুলে দেওয়া হল মাউথস্পিকার ও মাইক্রোফোন।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি রামনিবাস সাহা জানান, “নির্মল সাথীর কর্মীরা শহরের গৃহকর্তাদের বাড়ির সামনে গিয়ে বাঁশি বাজালে অনেকেই ঠিকঠাক শুনতে পেত না। ফলে অনেক বাড়ির আবর্জনা সংগ্রহ করা অনেক সময় সম্ভব হত না।বর্তমানে সেই অসুবিধা দূর করতে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা ১৭ জন নির্মল সাথী কর্মীদের প্রত্যেকের হাতে মাইক্রোফোন ও মাউথ স্পিকার তুলে দিয়েছে।” তাই এবারে বাঁশি নয় মাইক্রো ফোন ও মাউথ স্পিকারের আওয়াজে সকাল হতেই ঘুম ভাঙছে শহরবাসীর।
পিয়া গুপ্তা