তাই অধিকাংশ কৃষকই মূলত ধান চাষেই মনোনিবেশ করেছিলেন। তবে এবছর কালচিনি ব্লকজুড়ে কৃষি দফতরের তরফে প্রদান করা হয়েছে মিলেটের বীজ। আর এই চাষেই বাজিমাত করেছেন ব্লকের পূর্ব সাতালি সহ অন্যান্য এলাকার কৃষকদের। তাদের দাবি, প্রায় দু’দশক পরে মিলেট চাষ হয়েছে এই এলাকায়। ফলে তা কেমন হবে সে বিষয়ে সংশয় থাকায়, বেশ কয়েকজন কৃষক মিলেট চাষে প্রথমদিকে আগ্রহ দেখাননি।
advertisement
আরও পড়ুন : হাতির দল পেরিয়ে যায় ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক, বনভূমি ঘেরা এই রাস্তা এখন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নতুন গন্তব্য
তবে বর্তমানে সেই ফসল হওয়ার পর এবং বাজারে তার চাহিদা জানার পর সকল কৃষকই এই চাষে আগ্রহী হয়েছেন। সোনম লামা নামের এক কৃষক জানান, এক বিঘা জমিতে ধান চাষের প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় হয়। এই মিলেট চাষে আয় হবে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ফলে অনেকটাই লাভজনক এই চাষ। এছাড়া ধান চাষের থেকে সময়ও কম লাগে এই চাষে। কৃষকদের কথায়, এই মিলেটের পুষ্টিগুণ থাকায় বাজারে এর প্রচুর চাহিদা। পাশাপাশি, পূর্বে গত কয়েক বছরে সেভাবে এর চাষ না হওয়ায় মিলেটের তৈরি সামগ্রীও বাজারে খুব বেশি পাওয়াও যায় না। যার কারণে এর চাহিদা বেড়ে চলেছে দিন প্রতিদিন।





