২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি না নিয়েই বাইক মিছিল করার অভিযোগ ওঠে জন বার্লার বিরুদ্ধে৷ বক্সিরহাট থানায় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জন বার্লার সহ চারজনের বিরুদ্ধে দায়ের হয় এফআইআর৷
বাকি তিনজন আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন নিলেও সেই পথে হাঁটেননি আলিপুরদুয়ারের সাংসদ৷ সেই মামলাতেই গত ১৫ নভেম্বর শেষ বারের মতো জন বার্লাকে তুফানগঞ্জ আদালতে পেশ হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়৷ যদিও জন বার্লা অথবা তাঁর কোনও প্রতিনিধি হাজিরা দেননি৷ ফলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত৷
advertisement
আরও পড়ুন: তাঁর জন্য ক্ষমা চাইতে হল মুখ্যমন্ত্রীকে! কু-মন্তব্য করে লজ্জিত অখিল গিরি
এর পরেই এ দিন সকালে তুফানগঞ্জ আদালতে আসেন জন বার্লা৷ আদালতে এসে নিয়ম মতো আত্মসমর্পণ করে জামিন পাওয়ার আবেদন করেন তিনি৷ নির্দিষ্ট জরিমানার বিনিময়ে জামিন পান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী৷
আরও পড়ুন: ফেব্রুয়ারিতেই পঞ্চায়েত ভোট? নির্বাচন কমিশনের তৎপরতায় বাড়ছে সম্ভাবনা
যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জন বার্লা৷ তাঁর দাবি, ইচ্ছাকৃত ভাবে তাঁকে হেনস্থা করতেই এই মামলা নিয়ে তৎপর হয়েছে প্রশাসন৷ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দাবি, পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে কোনও বাইক মিছিল তিনি করেননি৷ একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি সেরে ফেরার সময় তাঁর কিছু অনুগামী বাইকে করে তাঁকে অনুসরণ করে এসেছিলেন৷
সরকারি আইনজীবী অবশ্য জানিয়েছেন, আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি ফের কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে আদালতে হাজিরা দিতে হবে৷