ধূপগুড়ি শহরের পুর এলাকার ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ঘোষপাড়া জুনিয়র হাইস্কুল। জানা গিয়েছে, এই জুনিয়র হাই স্কুলে বর্তমানে ৭ জন পড়ুয়া রয়েছে। একজন শিক্ষক এবং একজন গ্রুপ-ডি কর্মী স্কুল চালাচ্ছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি স্কুলের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষকের মৃত্যু হয়। এর পরই শিক্ষা দফতরের তরফে সাময়িক ভাবে স্কুল চালানোর জন্য এক শিক্ষিকাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই শিক্ষিকা আর গ্রুপ ডি কর্মী মিলে স্কুল চালাচ্ছিলেন।
advertisement
কিন্তু আচমকাই ছন্দপতন। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের রায়ে চাকরি হারিয়েছেন ওই গ্রুপ ডি কর্মী অমল মণ্ডল। এই মুহূর্তে খাতায়-কলমে এই বিদ্যালয়ে একজনও শিক্ষক কিংবা শিক্ষাকর্মী নেই। স্কুলের দায়িত্বে থাকা শিক্ষিকা সৌমিতা রায় বলেন, ” এই স্কুলে যে শিক্ষক ছিলেন, তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর জায়গায় আমি আপাতত দায়িত্বে আছি। কিন্তু এই স্কুলে বর্তমানে স্থায়ী কোনও শিক্ষক নেই। চিন্তায় রয়েছি কীভাবে স্কুল চালাব।” স্থানীয় বাসিন্দা কালাচাঁদ ঘোষ বলেন, ” স্কুলে এমনিতেই ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা কম। এর মধ্যেই একজনের চাকরি চলে গেল। এখন এই স্কুল থাকবে কী না, তা নিয়েই স্থানীয়রা চিন্তায়।”
সুরজিৎ দে





