এতে স্বাভাবিকভাবেই পড়াশোনায় পড়ুয়াদের মনোযোগ ও মান উভয়েই ব্যহত হচ্ছে। শুধু ক্লাসরুম নয়, স্কুলের সীমানা প্রাচীরও ভেঙে রয়েছে বহুদিন ধরে। সেই সুযোগে স্কুল প্রাঙ্গণেই সন্ধ্যার পর চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এমনকি স্কুল চত্বরেই পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে মদের বোতলও।
আরও পড়ুন: দণ্ডী কেটে ৪৮ কিমি! মহাদেবের জলাভিষেকে অভিনব পথ বাছল মুর্শিদাবাদের যুবক, কিন্তু কেন?
advertisement
জলপাইগুড়ির ওই স্কুলের শিক্ষকরা বহুবার বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও আজও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। বাধ্য হয়ে অব্যবস্থার মধ্যেই শিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকরা। কিন্তু এই অবস্থায় সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে স্কুল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন অভিভাবকেরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় বাসিন্দা ও অভিভাবকদের প্রশ্ন—”ছোটদের শিক্ষা কী এভাবেই অবহেলার শিকার হবে? প্রশাসন কী শুধুই প্রতিশ্রুতির মধ্যেই আটকে থাকবে।”