জলদাপাড়া পার্কের ভেতর সংবেদনশীল অঞ্চলগুলিতে একাধিক মোবাইল সুরক্ষা দল গঠন করা হয়েছে এবং মোতায়েন করা হয়েছে বন কর্মীদের। এ বিষয়টি জানিয়েছেন ডি এফ ও প্রবীন কাসোয়ান। এই দলগুলি সর্বক্ষণ নজরদারি চালাচ্ছে জঙ্গলের ভেতর। বন কর্মী এবং গোয়েন্দা নেটওয়ার্কগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছে নজরদারি।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ বিলে ২৫ হাজার টাকা সাশ্রয়…! কীভাবে সম্ভব ভাবছেন তো! দুর্দান্ত প্ল্যান পঞ্চায়েতের
advertisement
চোরাশিকার বিরোধী টাওয়ারগুলি থেকেও নজরদারি চালানো হচ্ছে। নদীতে চলছে নৌকা দিয়ে টহল। বর্ষা শুরু হতেই নদীর জলস্তর বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হলং তোর্ষা এবং বুড়ি তোর্সার মত নদীভিত্তিক অঞ্চলে নৌকা দিয়ে টহল গুরুত্বপূর্ণ করা হয়েছে। এছাড়াও হাতির পিঠে চলছে টহল। এই হাতির পিঠে টহল গন্ডারের সীমানায় অব্যাহত থাকবে বলে জানা গিয়েছে বন বিভাগের তরফে। চোরা শিকার রোধ করার জন্য বদ্ধপরিকর বন বিভাগ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই বিষয়ে আলিপুরদুয়ার জলদাপাড়া পার্কের ডি এফ ও প্রবীণ কাশওয়ান ফোনে জানিয়েছেন, “এবারে ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে নজরদারি চলছে। জঙ্গলের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যাচ্ছে ড্রোন ক্যামেরা। বর্ষার সময় চোরা শিকারের ঘটনা বেশি করে ঘটে। তা রোধ করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব।এছাড়াও জঙ্গল সংলগ্ন এলাকায় যেসব বাসিন্দাদের বসবাস রয়েছে তাদের সচেতন করা হচ্ছে।”
Annanya Dey