এক আইসক্রিম বিক্রেতা সঞ্জিত চৌধুরি জানান, "গরম পড়তেই এই আইসক্রিম এর চাহিদা বেড়ে ওঠে। পথ চলতি বহু মানুষ গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি পেতে এই আইসক্রিম খেয়ে থাকেন। দামের দিক থেকে অনেকটাই কম, আর স্বাদের দিক থেকে অনেকটাই বেশি। তাই ছোট থেকে বড় প্রায় সকলেই এই আইসক্রিম খেতে বেশ পছন্দ করেন।" বাজারের আরেকজন আইসক্রিম বিক্রেতা বাপি ঘোষ জানান, "নিজেরা বাড়িতেই তাঁরা এই আইসক্রিম তৈরি করেন। দুধ, চিনি এবং আইসক্রিম পাউডার দিয়ে এটি তৈরি করা হয়। এটি তৈরি হতে মোট সময় লাগে তিন থেকে চার ঘণ্টা। মোট দুই থেকে তিন ধরনের আইসক্রিম তৈরি করা হয় বিক্রির উদ্দ্যেশ্যে। আইসক্রিম এর উপর চকলেট সিরাপ দিয়ে বিক্রি করা হয় এটি।"
advertisement
পথ চলতি এক কোচবিহারের বাসিন্দা শুভদীপ পাল জানান, "গরমের মধ্যে এত কম দামের সুস্বাদু এই আইসক্রিম খেতে কার না মন চায়। এই আইসক্রিম যেমন গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি পাওয়া যায়। তেমনি এই আইসক্রিম খেলেই ছোট বেলার কথা মনে পড়ে যায় এক নিমেষেই। ছোট থেকে বড় সব বয়সেই এই আইসক্রিম মন জয় করে নিতে পারে।"
আরও পড়ুন: কোথায় কলকাতা, কোথায় করিমপুর! সেই করিমপুরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের যা মিলল, আঁতকে উঠবেন
তবে একটা কথা বলা নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব। যে নামিদামি কোম্পানির প্যাকেট আইসক্রিমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অস্তিত্বের লড়াইয়ে এখনও পর্যন্ত বেঁচে রয়েছে এই সুস্বাদু এই আইসক্রিম। ছোট থেকে বড় প্রায় সকলের মনের মধ্যে এখনোও জায়গা ধরে রেখেছে হাতে তৈরি সুস্বাদু এই মালাই কোন আইসক্রিম।
-----Sarthak Pandit