আরও পড়ুন: কালীপুজোর সন্ধেয় পাটকাঠির আগুনে ইঞ্জল-পিঞ্জল! এই লোক উৎসব কী জানেন?
পুজো কমিটির সহ-সম্পাদক বিমানচন্দ্র রায় জানান, দীর্ঘ সময় ধরে তাঁদের পুজোর প্রতি যেমন সাধারণ মানুষের আগ্রহ থাকে। ঠিক তেমনই এই মেলার প্রতিও বহু মানুষের আগ্রহ রয়েছে। বহু ব্যবসায়ীরা এই মেলায় আসবেন বলে আগে থেকেই যোগাযোগ শুরু করেন। পুজোর দিন থেকেই ব্যবসায়ীরা তাঁদের পসরা নিয়ে বসে যান মেলার মধ্যে। এই বছরেও সেই নিয়মের অন্যথা হয়নি। পুজোর দিন সকাল থেকেই ব্যবসায়ীদের মধ্যে ব্যাপক তোড়জোড় ছিল দোকান দেওয়ার। পাশাপাশি পুজো দেখতে আসা দর্শনার্থীরাও মেলায় ঢুকে যথেষ্ট কেনাকাটা করেছেন। ব্যবসায়ীরা প্রতি বছর বেশ ভাল মুনাফা করে থাকেন এই মেলা থেকে। এবারেও তাঁদের সকলের সেই আশা রয়েছে।
advertisement
দিনহাটা শহরের বাসিন্দা সৌপ্তিক রায় জানান, ছোট বেলা থেকেই তাঁর এই মেলার প্রতি আলাদা একটা আগ্রহ আছে। মেলার শুরুর দিন থেকেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এই মেলায় আসেন। মেলায় খাবারের দোকান দেওয়া ব্যবসায়ী অর্চনা সরকার জানান, বেশ অনেকটা সময় ধরে তিনি এই মেলায় দোকান নিয়ে আসেন। এখানে যথেষ্ট ভাল বেচাকেনা হয়। দীর্ঘ সময় পরেও এই মেলার জৌলুস বিন্দুমাত্র কমেনি। উল্টে এই মেলা ঘিরে দিন দিন মানুষের আগ্রহ বাড়ছে।
সার্থক পণ্ডিত