চা বাগানের পানীয় জলের লাইন কোনও কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে। যার ফলে দূর দূরান্ত থেকে পানীয় জল সংগ্ৰহ করে আনতে হয় শ্রমিকদের। বাগানের শ্রমিকরা জানান, চার মাস থেকে বেতন মিলছেনা আর এর ফলে খুবই সমস্যা হচ্ছে। বাচ্চাদের পড়াশুনো বন্ধ করে দিতে হচ্ছে বাধ্য হয়ে। জঙ্গল এলাকায় প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হচ্ছে খাবার সংগ্রহ করতে। শ্রমিকদের ফল খেতে হচ্ছে, নয়ত সবজি সেদ্ধ করে খেতে হচ্ছে তাঁদের। শ্রমিকদের প্রশ্ন এভাবে আর কতদিন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে। এরপর এলাকায় বাড়বে অসুস্থতা।
advertisement
আরও পড়ুন: কখন কি যে হয়! বাইসন, হাতির দুমদাম হানায় ঘুম উড়ছে মাদারিহাটের বাসিন্দাদের
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
চা বাগান বিশেষজ্ঞ রাজেশ বারলা জানান, “গ্যারগেন্ডা যে কোম্পানির অন্তর্গত। সে কোম্পানির মোট ১৩ টি বাগান বন্ধ রয়েছে। মালিকপক্ষ শ্রমিকদের স্বার্থে কিছু করেন না। তারা যদি এই বাগান না চালাতে পারেন তাহলে শ্রমিকদের পাওনা মিটিয়ে বন্ধ করে দেওয়া উচিত।”
Annanya Dey





