তুফানগঞ্জ মহকুমা শাসকের দফতরের নাজির বাবু সুকিল চন্দ্র রাভা জানান, বর্তমান সদর মহকুমাশাসক বাগান অত্যন্ত পছন্দ করেন। গাছপালার প্রতি তাঁর প্রেম অনেকটাই বেশি। এখানে আসার পর থেকেই তিনি দেখছিলেন দফতরের পেছনের একটি জমি ফাঁকা পড়ে রয়েছে। একেবারে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকার কারণে জঙ্গল ও ঝোপঝাড় হয়ে রয়েছে সেখানে। তাই তাঁর উদ্যোগে এবং দফতরের কর্মীদের সহায়তায় এখানে বাগান গড়ে তোলা হয়। বাগানের বিষয়ে একজন গাছপ্রেমী ব্যক্তি অনেকটাই সহায়তা করেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: হর-গৌরীর পুজোয় ভক্তের ঢল
গত বছরের অগস্ট মাস থেকে এই বাগান তৈরির কাজ শুরু করা হয়। তারপর গাছগুলিও নিজেদের মতন বাড়তে শুরু করেছে। বাগানের বেশিরভাগ গাছে ফলও এসেছে। আর বাগানের গাছের এই ফলগুলি এটাই নিশ্চিত করে যে পরিত্যক্ত জমিকে বাগানে রূপান্তরিত করার সরকারি উদ্যোগ সফল হয়েছে। এখানকার গাছের ফল দেখে খুশি সদর মহকুমাশাসক থেকে শুরু করে দফতরের প্রত্যেক কর্মী।
বর্তমানে তুফানগঞ্জ মহকুমা এলাকায় এই বাগান ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বহু গাছপ্রেমী মানুষ এই বাগান দেখে অনুপ্রেরণা নিচ্ছেন নিজেদেরও বাগান তৈরি করার। এছাড়াও অন্যান্য মহকুমা শহরের সরকারি দফতর গুলিও নিজেদের মতন প্রচেষ্টা শুরু করেছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে হয়তো তাঁরাও এই ধরনের বাগান তৈরি করতে সফল হবেন।
সার্থক পণ্ডিত