আরও পড়ুন -দেড় বছর পর ফের শুরু হল শিলিগুড়ি-কাঠমান্ডু বাস পরিষেবা, খুশি পর্যটকরা
এমনকি জঙ্গলে অবাধ প্রবেশের ক্ষেত্রে কড়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। জঙ্গলের ভেতরে অথবা জঙ্গলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিডিও করা, ফটো তোলা এমনকি আড্ডা দেওয়া পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
গাছ পাচারের খবর সম্প্রচার হতেই তদন্ত শুরু হয়েছে বনদফতরের। সিসিএফ পর্যায়ের আধিকারিককে তদন্তে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে বনদফতর সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই মরাঘাট রেঞ্জের জঙ্গলে এসে আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন চিফ কনজারভেটর অব ফরেস্ট ৷ কাঠ পাচার হচ্ছে কী করে, কেন আটকানো যাচ্ছে না-এ সব ঘটনার বিবরণ তিনি জানতে চান আধিকারিকদের কাছ থেকে।
advertisement
আরও পড়ুন -নদী বা পুকুর ধারে নয়! করোনার কথা মাথায় রেখে ছট পুজো হল একেবারে অভিনব কায়দায়
এদিকে দফতরের তরফে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়ায় রীতিমত খুশি পরিবেশপ্রেমীরাও ৷ তাঁরা ধন্যবাদ জানিয়েছেন বনদপ্তর আধিকারিকদের৷ নিউজ18 বাংলাকেও কেউ ধন্যবাদ জানিয়েছেন এই খবর সম্প্রচার করে তুলে ধরার জন্য।
আরও পড়ুন -পুরনো দিনেই ফিরল ভিড়ে ঠাসা মহানন্দা নদীর ঘাট, কোথাও ছট পুজোর জন্য বেছে নেওয়া হল বাড়ির ছাদ
মরাঘাট রেঞ্জের রেঞ্জার রাজকুমার পাল জানান, ‘‘জঙ্গলের সকল নজরমিনারগুলিকে নতুন করে বানানো হচ্ছে, ফরেস্টে ঢোকার গেটগুলো ভেঙে গিয়েছিল, সেগুলি মেরামতি চলছে, ফরেস্টের পাশে অথবা ফরেস্টের ভিতর অবাধ বিচরণ বন্ধ করার জন্য সাইনবোর্ড বানানো হয়েছে ইতিমধ্যে ৷ সেগুলি লাগিয়ে দেওয়া হবে। নজরদারির জন্য অতিরিক্ত কর্মী নিযুক্ত করা হয়েছে।’’
পরিবেশপ্রেমিক নফশার আলি বলেন, ‘‘ইতিমধ্যে খবর পেয়েছি বন দফতরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছেন এবং কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আমরা তাঁদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই এবং ধন্যবাদ জানাই বনদফতর এবং নিউজ18 বাংলাকে।’’
(প্রতিবেদন-রকি চৌধুরী)