আরও পড়ুন: পুরুলিয়ার দুই স্কুল পড়ুয়ার অভিনব ভাবনা,শিবের মাথায় জল ঢালতে ৩০ কিলোমিটার দণ্ডী
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭ জুলাই জ্বরে আক্রান্ত হন তিনি। এরপর দ্রুত অবস্থার অবনতি ঘটে। মৃত্যুর পর তাঁর দেহে এনকেফেলাইটিসের জীবাণুর সম্ভাবনা থাকায়, ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। আক্রান্তদের মধ্যে অন্যতম বাহাদুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার রূপলাল হাজরা।
advertisement
আরও পড়ুন: সঙ্গীদের হারিয়ে শোকস্তব্ধ হাতির দল ঝাড়গ্রামে রেল লাইন আটকে শোক প্রকাশ
বর্তমানে তিনি জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের আইসিইউ-তে চিকিৎসাধীন। পাশাপাশি মালবাজার ও রাজগঞ্জ ব্লকেও এই রোগে আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে।জেলা স্বাস্থ্য দফতর ইতিমধ্যেই এলাকায় কড়া নজরদারি শুরু করেছে। পরিস্থিতি আঁচ করে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ অসীম হালদার বলেন,“এনকেফেলাইটিস কিউলেক্স প্রজাতির মশার মাধ্যমে ছড়ায়। তাই মানুষকে মশারি ব্যবহার, চারপাশ পরিষ্কার রাখা এবং শুকরের খামারের কাছাকাছি না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।” বর্ষার মরশুমে যেখানে জল জমা, নোংরা পরিবেশে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়, সেখান থেকেই ছড়াতে পারে এনকেফেলাইটিসের জীবাণু।