সেই অর্থে প্রত্যেক বছরের ন্যায় এ বছরও কালিম্পং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত হল বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মান। এবছর কালিম্পং জেলায় দুর্গাপূজার সংখ্যা ছিল ১৪০টি। গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণ বেড়েছে পুজোর সংখ্যা। এই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেরার সেরা পুজো, সেরা মন্ডপসজ্জা, সেরা প্রতিমা এবং পরিবেশ সচেতনতামূলক বার্তা, মোট এই চারটি বিভাগে বিচারকদের বিচারে পুজো কমিটির হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: চারিদিকে সবুজের সমারোহ! পাহাড়-জঙ্গলে ঘেরা এই গ্রাম মন মুগ্ধ করবে! রইল ঠিকানা
এই প্রসঙ্গে কালিম্পং জেলার জেলা প্রশাসক বালা সুব্রামানিয়াম টি বলেন, ”এবছর অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে পুজোর অনুমতি প্রক্রিয়া চালু হওয়ায় দূর-দূরান্তের গ্রামগুলিও অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই পুজোর অনুমতির আবেদন করেছিল। সেজন্য এই বছর কালিম্পং জেলায় পুজোর সংখ্যাও দ্বিগুণ হয়েছে। পুজো কমিটিদের মনোবল বাড়াতে এবং আগামী দিনে কালিম্পং জেলায় আরও ভালো দুর্গাপূজার লক্ষ্যে এ বছরও পূজো কমিটিদের হাতে বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মান তুলে দেওয়া হল।”
আরও পড়ুন: পাহাড়ের ঠিক এই জায়গায় দাঁড়ালে পায়ের নিচে মেঘের ভেলা! ঠিকানা জেনে ছুটি কাটিয়ে আসুন
দুর্গাপুজো মানেই সকলের কাছে একটা আবেগ। সেই অর্থেই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলেই মেতে ওঠে দুর্গোৎসবে। বর্তমানে শহরের পাশাপাশি শৈল শহরেও ধুমধাম করে আয়োজিত হচ্ছে দুর্গাপুজো। ইতিমধ্যে শৈল শহরে আলোকসজ্জা থেকে শুরু করে থিমের আদলে মন্ডপসজ্জা, সাবেকিয়ানা প্রতিমা কোন কিছুরই খামতি নেই। সমতলের পাশাপাশি দুর্গোৎসবে মেতে উঠেছে গোটা পাহাড়বাসীও।
সুজয় ঘোষ