গরুমারা ওয়াইল্ডলাইফ ডিভিশনের ডিএফও দ্বিজপ্রতিম সেন জানিয়েছেন, শুমারির সময় ধূপঝোরা ছাড়াও রামশাই, মেদলা এবং জলপাইগুড়ি ডিভিশনের বেশ কিছু অঞ্চলে গন্ডার চিহ্নিত হয়েছে। এক শৃঙ্গের সঠিক সংখ্যা জানার জন্য আরও কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে। তবে, ধূপঝোরায় গন্ডার পরিবারের উপস্থিতি যে পর্যটনকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আরও পড়ুনঃ আপনার চশমার কাচ কি পুরনো দেখাচ্ছে? জলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন ১ ফোঁটা! মুহূর্তে হবে নতুনের মতো ঝকমকে
advertisement
পর্যটকদের জন্য এটি বড় খবর, কারণ ধূপঝোরায় হাতির পিঠে চড়ে সাফারির সময় এই গন্ডারের পরিবারকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাবেন। গন্ডারের পাশাপাশি গরুমারা অরণ্যে রয়েছে হাতি, হরিণ, বাইসন এবং নানা প্রজাতির পাখি। ফলে এই নতুন সংযোজন পর্যটকদের আগ্রহ আরও বাড়িয়ে দেবে বলে আশা বন দফতরের।
স্থানীয়দের মতে, গন্ডারের সংখ্যা বাড়া মানেই বনাঞ্চলের সুস্থ পরিবেশ বজায় থাকা। দীর্ঘদিন ধরে বন দফতরের প্রচেষ্টা এবং সঠিক সংরক্ষণ ব্যবস্থার ফলেই এটি সম্ভব হয়েছে। প্রকৃতির কোলে গন্ডারদের এই নিরাপদ আশ্রয় পর্যটন এবং সংরক্ষণ, দুই ক্ষেত্রেই ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সুরজিৎ দে





