এর আগে পাঁচটি মেশিন ছিল ডায়ালাইসিস ইউনিটে। তার মধ্যে তিনটি খারাপ ছিল। এই কারণে রোগীদের বাইরে গিয়ে ডায়ালাইসিস করাতে হচ্ছিল। কিন্তু এখন নতুন ইউনিট চালু হওয়ায় এই সমস্যার সমাধান হয়েছে। নতুন ডায়ালাইসিস ইউনিটটি আলিপুরদুয়ার জেলার রোগীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি জেলার স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতিতে সাহায্য করবে এবং রোগীদের কষ্ট কমাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জোটে না বাস, ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে স্কুল…! পড়াশুনার কঠিন লড়াইয়ে এইসব পড়ুয়ারা
প্রায় চার মাস থেকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপতালের একাধিক ডায়ালাইসিস মেশিন বিকল হয়েছিল। তাতেই সমস্যায় পড়েছিলেন রোগীরা এবং তাঁদের পরিজনরা। মাত্র দুটি মেশিন দিয়ে চলছিল জেলা হাসপতালের ডায়ালাইসিস পরিষেবা।ডায়ালাইসিস পরিষেবা না পেয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হচ্ছিল রোগীদের। হাসপাতাল সুপার ডাঃ পরিতোষ মন্ডল জানান, “পাঁচটি মেশিন দিয়ে এর আগে ৭০ জন রোগীর ডায়লাইসিস হত। বর্তমানে ১০টি মেশিন রয়েছে দ্বিগুণ সংখ্যক রোগীদের পরিষেবা দেওয়া যাবে বলে আমরা মনে করছি। জেলা হাসপাতালের একের পর এক সাফল্যে আমরা সকলেই গর্বিত।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই ইউনিটে সবকিছু নতুন রাখা হয়েছে। অত্যাধুনিক মেশিন থেকে শুরু করে জলের ট্যাঙ্ক সবকিছু নতুন ব্যবস্থা। আলিপুরদুয়ার ও পার্শ্ববর্তী জেলা কোচবিহারের রোগীরা এই পরিষেবা পাবেন বলে জানিয়েছে জেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
Annanya Dey