বুধবার দুপুরে রাজাভাতখাওয়া চা বাগানে লাঞ্চ ব্রেকের পর যখন শ্রমিকরা কাজে ফিরে আসেন তখন এই দল ছুট হরিণটিকে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে দেখেন তাঁরা। এরপর খবর দেওয়া হয় বন দফতরে।জানা যায় হরিণটি চিতল প্রজাতির। তবে পূর্ণ বয়স্ক নয়।
আরও পড়ুন: পুনর্বাসনের জায়গা নিয়ে আপত্তি, প্রতিবাদে মেদিনীপুরে পথ অবরোধ হকারদের
advertisement
হরিণটিকে উদ্ধার করতে বেশ বেগ পেতে হয় বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বনকর্মীদের। সেটি পুরো বাগান দৌড়ে বেরোচ্ছিল। এরপর বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বনকর্মীরা পুরো এলাকা নেট দিয়ে ঘিরে ফেলেন। পরে হরিণটি নেটে আটকে গেলে সেটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যান বনকর্মীরা। অনুমান করা হচ্ছে, বক্সার জঙ্গলে বাঘের খাবারের জন্য যে হরিনগুলিকে ছাড়া হয়েছিল, সেগুলোর মধ্যে এটি একটি হবে। হরিণগুলির বংশবৃদ্ধি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাই মাঝে মধ্যেই জঙ্গল লাগোয়া গ্রামে প্রবেশ করছে তারা।
অনন্যা দে