কথিত আছে, প্রাচীনকালে এই পুজোর প্রচলন করেন দেবী চৌধুরানি ও ভবানী পাঠক। তারা এই দেবীকে পুজো করেই ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখতেন। সে সময় কাঁচা চালাঘরেই দেবীর আরাধনা হত। বয়স্ক এলাকাবাসীদের কাছ থেকে জন্য যায় পরবর্তীতে কোচবিহারের রাজ আমলে মন্দিরটি পাকা তৈরি করা হয়। সিমেন্ট তৈরির আগে চুন ও সুরকি দিয়ে প্রাচীরের ইটগাঁথা হয়েছে। তবে এখন রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মন্দিরের অবস্থা জীর্ণপ্রায়।
advertisement
এলাকাবাসীরাই নিজেদের উদ্যোগে টিকিয়ে রেখেছেন ভিন্ন এই কালীপুজো। এলাকাবাসীদের দাবি, প্রশাসনের তরফে যদি নজর দেওয়া হয়। সংস্কার করা হয় এই মন্দির তাহলে এই মন্দির টিকে থাকবে নয়তো একসময় বিলুপ্ত হয়ে যাবে ঐতিহ্য বহনকারী এই কালী মন্দির।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শোনা যায়, পুজোর দিন শত শত পাঁঠাবলি দেওয়া হত। এখনও প্রাচীন রীতি মেনে দুই-তিনটি পাঁঠাবলি দেওয়া হয়। তারপর ভোরের আলো ফোটার আগে পার্শ্ববর্তী জলাশয়ে প্রতিমার বিসর্জন দেওয়া হয়।