এছাড়াও আপনি যদি ঐতিহ্যবাহী দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত টয় ট্রেনে করে দার্জিলিং যেতে চান তাহলে নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন থেকে শুকনা হয়ে পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে পাহাড় জঙ্গলের মাঝ দিয়ে এই রংটং হয়েই ছুটে চলবে টয় ট্রেন।
আপনিও যদি এই শীতের মরশুমে ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেনে চেপে দার্জিলিং যেতে চান তাহলে আপনার মন মুগ্ধ করবে চারিদিকে পাহাড় জঙ্গলের মাঝে অসম্ভব সুন্দর ছোট্ট এই রংটং স্টেশন।
advertisement
আরও পড়ুন: শীতের নাচনে ঘূর্ণিঝড়ের ‘বাধা’, বাংলার একাধিক জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস! আবহাওয়ার বড় আপডেট
বর্তমানে রংটং এ প্রচুর পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা যায়, সে অর্থে সারি সারি রেস্তোরাও গড়ে উঠেছে। দীর্ঘ চার মাস পর ফের আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তায় কু ঝিকঝিক শব্দে পাহাড় যেন তার প্রাণ ফিরে পেল। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে একাধিক জায়গায় ধস তার যে এই দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের ঐতিহ্যবাহী ট্রেন।
আরও পড়ুন: চিয়া সিডস খেয়ে ওজন কমে? একদমই না, কারণ ঠিক সময়ে খেতে হবে! জানুন ডাক্তারের পরামর্শ
অবশেষে দীর্ঘ জল্পনা কাটিয়ে ফের পথ চলা শুরু করেছে ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেন। এরপরেই পাহাড়ি রাস্তায় তার দেখা পেয়ে খুশি পর্যটকেরা। অন্যদিকে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দার্জিলিং এর উদ্দেশ্যে টয় ট্রেনে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে ইতিমধ্যেই ভিড় জমিয়েছে পর্যটকেরা । অন্যদিকে পাহাড় জঙ্গলের মাঝে নিরিবিলি পরিবেশে দার্জিলিংয়ের রংটংয়ের কোলে বসে মোমো খেতে খেতে হঠাৎ করেই যখন কু ঝিকঝিক শব্দ করতে করতে সামনে দিয়ে টয় ট্রেন ছুটে যায় তখন যেন মন আনন্দে ভরে ওঠে।
এই প্রসঙ্গে এখানে ঘুরতে আসো এক পর্যটক বলেন, মন খারাপ হলেই মাঝে মাঝে ছুটে আসি এই জায়গায় এখানে আসলে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটালে নিমিষেই মন ভালো হয়ে যায়। এখানে বসে মোমো খেতে খেতে পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি হঠাৎ করেই যখন সামনে দিয়ে টয় ট্রেন ছুটে যায় তখন যেন মনে আনন্দের সীমা থাকে না। বরাবরই পছন্দের এই রংটং।
সুজয় ঘোষ