গ্রামবাসীদের কথায় এই পুজোর সূচনা হয়েছিল ডাকাতদের হাত দিয়ে। তাই আজও অনেকের কাছে এই মন্দিরটি পরিচিত ডাকাত কালী মন্দির নামে। মাঝে এই মন্দিরটি দায়িত্বে নিয়েছিলেন স্থানীয় জমিদার। তবে সময়ের সঙ্গে বদলেছে পুজোর দায়িত্ব। বর্তমানে জমিদারের এই পুজো এখন গ্রামের সার্বজনীন পুজো।
আরও পড়ুন : বিবাহবিচ্ছেদের পর ফের মিলন, কিন্তু তারপরের পরিণতি আরও ভয়ঙ্কর! শোকে স্তব্ধ পরিবার
advertisement
উদ্যোক্তা বদলালেও থেকে গিয়েছে ডাকাতদের চালু করা প্রাচীন সেই প্রথা। এক গ্রামবাসী জানান, পূর্বপুরুষদের মুখে শুনে এসেছি ব্রিটিশ আমলে স্থানীয় এক জমিদার জঙ্গলে ঘেরা এই পরিত্যক্ত পুজোর বেদি খুঁজে পান। এরপর থেকে বংশপরম্পরায় জমিদারদের উদ্যোগে এই পুজো হত। তবে এখন সেই জমিদারি নেই।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাই গ্রামের সকলে মিলে এই পুজো করেন। পুজোকে কেন্দ্র করে বসে বিশাল মেলা। মেলায় শামিল হয় ৮ থেকে ৮০ সকলে। বর্তমানে এই পুজোকে কেন্দ্র করে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। প্রাচীন রীতি মেনে এখনও মশাল জ্বালিয়ে পুজিত হন মানিকোড়া কালী তথা ডাকাত কালী। যদিও বর্তমানে ডাকাতদের হাতে পুজিতা দেবী এখন মানিকোড়া শ্যামাকালী নামে পরিচিত।