সাম্প্রতিক ঘটনায়, শিলিগুড়ির ওই অভিযুক্ত ছাত্র স্কুলের দ্বিতীয় তলের সিঁড়ির এমন এক কোণে নিয়ে যায়, যেখানে সিসি ক্যামেরা নেই। সেখানে চলে শারীরিক নির্যাতন। সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রধান শিক্ষক উৎপল দত্ত স্বীকার করেছেন ঘটনাটি সত্যি। তাঁর কথায়, “ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত দুই পক্ষের অভিভাবককে ডাকা হয়েছে। স্কুল প্রশাসন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।”
advertisement
আরও পড়ুন: দরকার নেই কার্ডের! এবার প্লাস্টিক পাঞ্চ করলেই টাকা…! আজব ‘এটিএম’ বানিয়ে তাক লাগালেন ৩ পড়ুয়া
ভুক্তভোগীর বাবা অলোক মালোর ক্ষোভ, “এর আগে এমন ঘটনা ঘটেছে, শিক্ষকরা জানতেন। কোনও ব্যবস্থা নেননি। আবার নতুন করে আরেকজন শুরু করেছে। এভাবে বাচ্চাকে এই স্কুলে পড়ানো যাবে না।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এখানেই শেষ নয়, অভিযোগ উঠছে, শুধু এক ছাত্র নয়, আরও কয়েকজন পড়ুয়া একই ধরনের চাঁদাবাজি ও হেনস্থার শিকার হয়েছে। সহকারী প্রধান শিক্ষক রণজয় দাস জানিয়েছেন, মঙ্গলবার অভিভাবকদের ডেকে সব শুনে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ঘটনা স্কুলে বুলিং ও চাঁদাবাজির পুরনো সমস্যাকে ফের সামনে এনে দিয়েছে। শিক্ষামহল মনে করছে, শুধুমাত্র শাস্তি নয়, স্কুলে সচেতনতা ও কাউন্সেলিং ব্যবস্থা জোরদার করা জরুরি। না হলে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কঠিন হবে।