তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের রুচির অনেকটাই বিবর্তন হওয়ার ফলে রিক্সায় মাইক বাঁধা আর নেই। দেওয়া হয় না কোন কাগজের লিফলেট। এখন প্রচারের মাধ্যম হয়েছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া। যার উপর ভর করেই বালুরঘাটের টারজান সার্কাস তাদের প্রচার অভিযান শুরু করেছে। তবে এই প্রথমবার বালুরঘাট শহরে বিভিন্ন পশুর পাশাপাশি পাখি ছাড়াই সার্কাস এসেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ২৫০ জনকে দত্তক নিল স্বাস্থ্য দফতর! যাদের শরীরে লুকিয়ে রয়েছে এই রোগ
এবিষয়ে সার্কাসের ম্যানেজার মোল্লা সাদ্দেক রহমান বলেন, “বালুরঘাটের মানুষ সার্কাস প্রেমী। আমরা শেষবার ১৯৯৯ সালে এসেছিলাম সার্কাস নিয়ে। মাঝে বন্যপ্রাণী ব্যান হয়ে যাওয়ায় কিছুটা জনপ্রিয়তা কমেছে। আর্টিস্ট জোগাড় করতেও রীতিমত হিমশিম খেতে হয়। অবশেষে আমরা আফ্রিকান আর্টিস্টদের সঙ্গে পেয়েছি। এই প্রথম আমরা আফ্রিকানদের নিয়ে বালুরঘাটে এসেছি। মানুষদের দ্বারা বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় খেলা রয়েছে। আশা করছি বালুরঘাটের এই সার্কাস আনন্দ দিতে পারবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সার্কাসে উদ্যোক্তারা জানিয়েছে, বন্য আইন অনুযায়ী সমস্ত সার্কাসগুলিতে পশুপাখি নিষেধাজ্ঞা থাকায় এখন পশুপাখি ছাড়াই সার্কাস চলছে। ফলে জনপ্রিয়তা কিছুটা কমেছে। তাই মানুষের দ্বারাই নানারকমের খেলাধূলা ও আনন্দ প্রদানের মাধ্যমে সার্কাস টিকিয়ে রাখার লড়াই করতে হচ্ছে উদ্যোগক্তাদের।
সুস্মিতা গোস্বামী





