আরও পড়ুন: বিরকিটি নদীতে ভেসে উঠল হাজার হাজার মরা মাছ
বড়দিনের আগে এ হল কেক বানানোর প্রস্তুতি। সপ্তদশ শতকে ইংল্যান্ড এবং পোল্যান্ডে বিশেষভাবে উদযাপন করা শুরু হয় এই উৎসবের। বিভিন্ন ফল, বাদাম, টুটিফ্রুটি, কিশমিশ, খোবানি, চেরি, ডুমুর, ক্র্যানবেরি, ওয়াইন, রাম, বিয়ার, হুইস্কির মতো নানা উপাদান মিশিয়ে এই কেকের মিশ্রণটি তৈরি হয়। সবাই মিলে এই মিশ্রণটি তৈরি করে ১২ থেকে ১৫ দিনের জন্য এটি রেখে দেওয়া হয়। তারপরে বড়দিনের আগে একটি প্রস্তুত হয়ে গেলে সবার মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয় এই পাম কেক।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
পাশ্চাত্যের খ্রিশ্চান ধর্মাবলম্বী লোকেদের মিলন উৎসব ছিল এই কেক মিক্সিং। আজ আমাদের দেশে গোয়া এবং কেরলে এই উৎসব সাড়ম্বরে পালিত হয়। এবার বাংলাতেও তার ঝলক দেখা গেল। পর্যটন ব্যবসায়ী রাজ বসু এই কেক মিক্সিং সম্পর্কে জানান, বিভিন্ন ধরণের বাদাম, বেরি, ড্রাইফ্রুটস, টুটিফ্রুটি মোরব্বা ইত্যাদি আরও নানা উপকরণ এক সঙ্গে করে ভেজানো হয় রাম অথবা ওয়াইনের মিশ্রণে। পরে এই মিশ্রণ ব্যাবহার করা হয় পাম কেক বা ফ্রুট কেকে তৈরিতে। যত বেশি দিন এগুলো ওয়াইন ভেজানো থাকে সেই কেকের স্বাদ তত ভাল হয়। উৎসবে অংশগ্রহণ করে সম্রাট সান্যাল বলেন, আমরা বাঙালিরা সমস্ত উৎসবকেই নিজের আপন করে নিই। এই উৎসব আগামী দিনে শহরজুড়ে পালিত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
অনির্বাণ রায়