আরও পড়ুন: অমৃত ভারতে স্টেশনের ভোল বদলাতেই চিন্তায় হকাররা
দেরি না করে তৎক্ষণাৎ ময়ূরটিকে উদ্ধার করে রাজু নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে। পাশাপাশি মালবাজারের পরিবেশপ্রেমী স্বরূপ মিত্রকে খবর দেওয়া হয়। স্বরূপ মিত্র সহ অন্যান্য পরিবেশপ্রেমীরা তড়িঘড়ি সড়ক মিত্র মালবাজার থেকে ছুটে আসে বেদগুড়ি চা বাগানে। সেখানেই ময়ূরটিকে প্রাথমিক সুশ্রূষা করে খানিক সুস্থ করা হয়। এর কিছুক্ষণ পর ময়ূরটিকে চা বাগানে ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তবে ময়ূরটি কোনওভাবেই দাঁড়াতে না পারায় মালবাজার ওয়াইল্ড লাইফের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3
বন দফতরের পক্ষ থেকে ময়ূরটিকে চিকিৎসার জন্য লাটাগুড়ি পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে। পরিবেশপ্রেমীদের তরফে চোট দেখে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, চোরাশিকারিরা শিকারের উদ্দেশ্যেই ময়ূরটির পায়ে গুলতি দিয়ে আঘাত করে। এই বিষয়ে স্বরুপ মিত্র বলেন, চা বাগান এলাকায় কেউ বা কারা গুলতি দিয়ে ময়ূরটি পায়ে মেরেছে। সেই কারণে ময়ূরটি হাঁটাচলা করতে পারছে না। সম্ভবত শিকারের উদ্দেশ্যেই অসাধু ব্যাক্তিরা ময়ূরটিকে গুলতি দিয়ে মেরেছে। এব্যাপারে চা বাগানে সচেতনতা শিবির করা প্রয়োজন। বনদফতর যাতে এই বিষয়ে কড়া নজরদারি চালায় তার আবেদন করেন তিনি।
সুরজিৎ দে