মৃত রোগীর দাদা শুভম সাহা জানান, “প্রচণ্ড জ্বর, সর্দি, কাশি এবং শাসকষ্ট নিয়ে বোনকে ভর্তি করা হয়েছিল এমজেএন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। ভর্তির পর তাকে অক্সিজেন সাপোর্ট দিয়ে ফিমেল ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। চিকিৎসক তাকে দেখে ইনজেকশন দেবার কথা জানান। পরপর পাঁচটা ইনজেকশন দেওয়া হয় তাকে। ইনজেকশন দেবার পরেই ঘটে বিপত্তি। মুহূর্তে মৃত্যু হয় বোনের। তারপর থেকে সেই চিকিৎসক ও নার্সিং স্টাফদের ওয়ার্ডে খুঁজে পাওয়া যায় না। গোটা ঘটনার একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে কোচবিহার কোতোয়ালি থানায়।”
advertisement
যদিও এই বিষয় নিয়ে কোচবিহার এমজে এন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের পক্ষ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে কোচবিহার কোতোয়ালি থানা সূত্রে জানা যায়, “মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে কোতোয়ালি থানায়। ইতিমধ্যেই মৃতদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কোতোয়ালি থানার পুলিশ। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।” রোগীর মৃত্যুতে শোকাহত হয়ে পড়েছেন রোগীর পরিবারের সদস্যরা, ঘটনায় দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি করছেন তাঁরা।
Sarthak Pandit






