জানা গিয়েছে, বালুরঘাট গার্লস কলেজের মাইনো হাঁসদা নামে এক ছাত্রী ৬০০ টাকা দিয়েও দেন ওই প্রতারকের অ্যাকাউন্টে। আর এরপরেই তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পেরে বালুরঘাট সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে সোমবার জুলিয়াস মোল্লা (৩০) নামে এক যুবককে তাঁর গ্রামের বাড়ি গঙ্গারামপুর থানার অন্তর্গত অশোক গ্রাম এলাকার সনকর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে। জুলাই মাসে অভিযোগ দায়ের হয়। মাইনো হাঁসদা বংশীহারী থানা এলাকার বাসিন্দা বালুরঘাট গার্লস কলেজের ছাত্রী। তিনি অভিযোগ দায়ের করেন সাইবার ক্রাইম থানায়।
advertisement
এ বিষয়ে ডিএসপি হেডকোয়ার্টার বিক্রম প্রসাদ জানিয়েছেন, ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও বিস্তারিত জানার চেষ্টা হচ্ছে। এই চক্রের পিছনে শুধু সে রয়েছে নাকি আরও বড় কোনও মাথা রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে। কী করে ওই ব্যক্তির কাছে অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীদের নাম্বার পৌঁছালো সেটাও খতিয়ে দেখা হবে।”
পুলিশ সূত্রে খবর, মোট ৫০০ জন ছাত্রছাত্রীকে ফোন করেছিল ওই প্রতারক। কিন্তু তাঁর অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে মাত্র সাড়ে চার হাজার টাকা বলে স্বীকার করেছে সে। বালুরঘাট কোর্ট পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেছে। তবে প্রশ্ন উঠছে, প্রতারকের হাতে ফলাফলের তথ্য কীভাবে গেল?পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ।