বর্তমানে দেখা যাচ্ছে জেলার বিভিন্ন সরকারি মেলায় তারা এই জিনিসগুলি বিক্রি করছেন। রাভা মহিলারা নিজেরা তাঁত চালিয়ে এই পোশাক তৈরি করেন। পাশাপাশি লিম্বু মহিলারা সুতো ও নানান সামগ্রী দিয়ে মালা, কানের দুল তৈরি করেন। এই জিনিসগুলি তৈরি করতে হয় নিখুঁতভাবে। যার জন্য সময় লাগে অনেকটা।কালচিনি ব্লকের মেন্দাবাড়ি এলাকায় বসবাস বেশি রাভা জনজাতির মানুষের।
advertisement
আরও পড়ুন : ব্যাপক ছাড়ে মিলছে পছন্দের বই, প্রথমদিন থেকেই থিকথিকে ভিড়! এগরা বইমেলা ‘জমে ক্ষীর’
প্রায় প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে তাঁত যন্ত্র। নিজেদের পরনের কাপড় এই তাঁত যন্ত্রে সুতো পড়িয়ে তৈরি করেন মহিলারা। লুম্ফন ও মাফলার তৈরি করতে সময় লাগে ৩-৪ দিন। জেলা প্রশাসনের তরফে সহযোগিতা মিলতে এলাকার বেশিরভাগ মহিলা তৈরি করছেন তাঁদের সাংস্কৃতিক পোশাক। তারা নিজেরা বিভিন্ন সরকারি মেলায় এগুলি বিক্রি করছেন। সুতোর কাজের নকশার ওপর নির্ভর করে মাফলার ও লুম্ফনের দাম। তবে সর্বোচ্চ ৪০০০ টাকার রয়েছে এই পোশাক।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মিনতি রাভা নামের এক শিল্পী জানান, “আমরা চাই আমাদের এই তাঁত শিল্পের নাম জগৎজোড়া হক। নদিয়ার মত আমাদের তাঁত পরিচিতি পাক। প্রশাসনের তরফে আরেকটু সহযোগিতা মিললেই তা সম্ভব।” তেমনই লিম্বু মহিলারা নিজেরা সুই ও সুতো নিয়ে মালা তৈরি করেন। একইভাবে কানের, হাতের চুরি তৈরি করেন তারা। তাঁদের মতে এখন বিভিন্ন জনজাতির গয়না ফ্যাশনে সমাদৃত। তাঁদের তৈরি গয়না পছন্দ হচ্ছে ক্রেতাদের। তারা কিনছেন জিনিসগুলি।





