TRENDING:

Alipurduar News: বন্যার পর ঘুরে গিয়েছে মুখ! সুভাষিনী চা বাগানের হেক্টরের পর হেক্টর জমি গিলে খাচ্ছে তোর্ষা, ভয়াবহ পরিস্থিতি দেখুন

Last Updated:

Alipurduar News: গত ৫ অক্টোবরে তোর্ষা নদীর প্রবল স্রোতে নদী বাঁধ ভেঙে চা বাগানে জল ও পলিমাটি প্রবেশ করে। পলিমাটির নীচে চাপা পড়ে যায় বাগানের প্রায় ৯০ হেক্টর জমি। এই ক্ষতি থেকে বেরিয়ে আসার পথ খোঁজার মাঝেই বিলীন হয়ে চলেছে তোর্ষা নদীর ধারে থাকা বাগানের অধিকাংশ জমি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কালচিনি, অনন্যা দেঃ দুর্যোগ কাটলেও বিপদ পিছু ছাড়ছে না সুভাষিনী চা বাগানের। তোর্ষা নদীর জলস্তর কমলেও, স্রোত কমেনি। সেই স্রোতেই বিলীন হয়ে চলেছে চা বাগানের জমি। বন্যা পরিস্থিতির পর এখনও অবধি প্রায় ৯০ হেক্টরের বেশি জমি বিলীন হয়ে গিয়েছে বলে দাবি বাগান কর্তৃপক্ষের।
advertisement

গত ৫ অক্টোবরে তোর্ষা নদীর প্রবল স্রোতে নদী বাঁধ ভেঙে চা বাগানে জল ও পলিমাটি প্রবেশ করে। পলিমাটির নীচে চাপা পড়ে যায় বাগানের প্রায় ৯০ হেক্টর জমি। সেই পলিমাটিতে গ্রানাইট থাকায় সেখানে আগামীতে আর চা গাছ রোপণ করা যাবে না বলে দাবি বাগান কর্তৃপক্ষের। এই ক্ষতি থেকে বেরিয়ে আসার পথ খোঁজার মাঝেই বিলীন হয়ে চলেছে তোর্ষা নদীর ধারে থাকা বাগানের ৮ নম্বর সেকশনের অধিকাংশ জমি। চিন্তায় সুভাষিনী চা বাগান কর্তৃপক্ষ। প্রশাসনের কাছে সাহায্যের আর্জি জানিয়েছেন তাঁরা।

advertisement

আরও পড়ুনঃ আরও পোক্ত হবে পাহাড়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা! বড় অনুমোদন দিয়ে দিল রাজ্য সরকার, বরাদ্দ প্রায় ১০ কোটি টাকা

বাগান কর্তৃপক্ষের কথায়, বন্যার পর নদীর মুখ পুরোপুরি বাগানের দিকে ঘুরে গিয়েছে। বাগান ঘেঁষেই বর্তমানে তোর্ষা নদীর জল বয়ে চলেছে। সম্প্রতি বৃষ্টি না হলেও নদীর জলের স্রোত কমেনি। বাগানের ম্যানেজার শীর্ষেন্দু বিশ্বাস জানান, “বন্যার পর অস্থায়ীভাবে সেচ দফতরের তরফে বাঁধ তৈরির কাজ চলছে। বর্তমানে ৮ নম্বর সেকশনে যে দিকটা ক্ষতিগ্রস্ত, সেখানে কোনও কাজ হয়নি। ফলে ধীরে ধীরে বাগানের জমি গ্রাস করছে নদী।”

advertisement

View More

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
সুভাষিনী চা বাগানের হেক্টরের পর হেক্টর জমি গিলে খাচ্ছে তোর্ষা! দেখুন ভিডিও
আরও দেখুন

সুভাষিনী চা বাগানের ম্যানেজার শীর্ষেন্দু বিশ্বাস আরও জানান, স্থায়ী পাকাপোক্ত কোনও বাঁধ নির্মাণ ছাড়া নদীর স্রোত আটকানো সম্ভব নয়। এই নিয়ে একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিককেও জানানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক ছন্দে বাগানকে ফিরিয়ে আনাই বর্তমানে একপ্রকার চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও এই বিষয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব বলেন, “ইতিমধ্যেই স্থায়ী বাঁধ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। তার আগে নদীর হাত থেকে বাগানের জমি বাঁচাতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Alipurduar News: বন্যার পর ঘুরে গিয়েছে মুখ! সুভাষিনী চা বাগানের হেক্টরের পর হেক্টর জমি গিলে খাচ্ছে তোর্ষা, ভয়াবহ পরিস্থিতি দেখুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল