জানা গিয়েছে, ১৩ জুলাই রাতে ঝড়ে শোভাগঞ্জ এলাকার নোনাই নদীর ধারে অবস্থিত বৈদ্যুতিন চুল্লির চিমনি ভেঙে যায়। তারপর থেকে অচল হয়ে পড়ে শ্মশানটি। তবে প্রশাসনিক উদ্যোগে দ্রুত মেরামতির কাজ শুরু হবে বলেই প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরেও সেই কাজ হয়নি।
আরও পড়ুন : নদী বাঁধের নতুন পাহারাদার, রক্ষক হবে সুন্দরবনের অর্থনীতিরও! পরিত্রাতা হচ্ছে তাল ও কেওড়া
advertisement
পরিস্থিতি সামাল দিতে স্থানীয় বিধায়ক সুমন শর্মা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কাছে আবেদন করেছেন, তাঁরা যেন সনাতনি প্রথায় কাঠ দিয়ে মৃতদেহ দাহ করার কাজে এগিয়ে আসেন। অন্যদিকে আলিপুরদুয়ার পুরসভার চেয়ারম্যান বাবলু কর সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “কাঠের চুল্লিতেই মৃতদেহ দাহ করার দায়িত্ব নিক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।”
আরও পড়ুন : নাম-নকলের ফাঁদ! সোশ্যাল মিডিয়ায় আসল পরিচয় গোপন, টাকা চেয়ে ফাঁদ পাতছে প্রতারকরা
তবে এসবের মধ্যে সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। আবার মর্গে একের পর এক মৃতদেহ জমে থাকায় স্বাভাবিক চিকিৎসা পরিষেবাও ব্যাহত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছে। স্থানীয়দের প্রশ্ন, দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও কেন দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া গেল না? তাঁরা চাইছেন, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা হোক।