জলপাইগুড়ির কদমতলার এক বেসরকারি আবাসনের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক বরুণ বিশ্বাসের ছেলে অভ্রজ্যোতি বর্তমানে আহমেদাবাদের ইউনাইটেড নেশনস মেহেতা কার্ডিয়াক ইন্সটিটিউটে সহকারী চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত। বিজে মেডিক্যাল কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে প্রায় চার বছর ধরে ওই আবাসনে থাকছেন।
advertisement
ড. বরুণ বিশ্বাস জানান, “ছেলে প্রায়ই ফোনে যোগাযোগ রাখছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে ফোন করে জানায়, ওর পাশের আবাসনে বিমান পড়ে গিয়েছে। ভয়াবহ শব্দ, আগুন, ধোঁয়া—সবকিছু ওর চোখের সামনে ঘটেছে। আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। তবে সে নিরাপদে রয়েছে জেনে অনেকটাই স্বস্তি পাই।” তিনি আরও বলেন, “বিমান পরিষেবা নিয়ে এখন যথেষ্ট প্রশ্ন উঠছে। দিন দিন যেভাবে দুর্ঘটনার খবর শোনা যাচ্ছে, তাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। মানুষ নির্ভরতার জন্য বিমান পরিষেবায় ভরসা রাখে, অথচ এমন ঘটনা ভবিষ্যতে সেই ভরসা নষ্ট করে দিতে পারে।”
সুরজিৎ দে





