আরও পড়ুনঃ প্রবল শাসন উড়িয়ে বলিউডে পা! শাহরুখ-সলমনের সুপারহিট নায়িকা! কিন্তু শেষ ৭ বছরে কপালে জোটেনি একটিও ছবি
নতুন প্রজন্মের কৃষক রাজকিশোর বর্মন জানান, “দীর্ঘ তিন বছরের বেশি সময় ধরে তাঁর পরিবার এই ধরনের রঙিন কপি চাষ করছে। প্রথমে তাঁর বাবা চাষ করতেন। বাবার পরবর্তী সময়ে তিনি এই চাষ শুরু করেছেন। সাধারণ ফুলকপি কিংবা বাঁধাকপির মধ্যে এত বেশি মুনাফা পাওয়া যায় না। হলুদ ফুলকপি এবং লাল বাঁধাকপি চাষ করলে মুনাফার পরিমাণ পাওয়া যায় অনেকটাই বেশি। তাইতো এই দুই ধরনের কপি চাষের মাধ্যমে কৃষকেরা আর্থিক মুনাফা বাড়িয়ে তুলতে পারবেন। সাধারণ কপির মতনই সহজেই চাষ করা যায় এই দুই ধরনের কপি।”
advertisement
তিনি আরও জানান, “লাভ ক্ষতি যেকোনও চাষে থাকবেই। তবে সেই লাভ ক্ষতির বিষয় চিন্তা করে চাষ করলে লাভ নেই। কৃষকদের উচিত গাছের সঠিক পরিচর্যা করা। এছাড়া সঠিক সময়ে সবজি বাজারজাত করা। তবেই এই দুই ধরনের কপি থেকে বেশ ভাল এবং মোটা টাকা মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।” হলুদ ফুলকপি ও লাল বাঁধাকপির পুষ্টিগুণের বিষয়ে পুষ্টিবিদ চিকিৎসক দিব্যা নাজ জানান, “সাধারণ কপির চাইতে এই দুই ধরনের কপিতে মানবদেহের জন্য পুষ্টিগুণ থাকে অনেকটাই বেশি। এছাড়া বিশেষ কিছু গুণাবলী রয়েছে এই দুই কপির মধ্যে।”
আরও পড়ুনঃ হাতেনাতে ফল! ৭দিনে গায়েব ‘ব্যথা’! বাড়ির পাশের এই ‘গাছের’ পাতাই গাঁটের ‘প্রতিরোধী’
এই নতুন প্রজন্মের কৃষক বাকিদের দিশা দেখাচ্ছেন রঙিন কপি চাষ করার মাধ্যমে ভাল টাকা মুনাফ অর্জন করতে। যদিও তাঁকে দেখে ইতিমধ্যেই পরীক্ষামূলকভাবে আরোও বেশ কিছু কৃষক এই চাষ শুরু করেছেন। তবে তাঁরা ফসল এখনোও বাজারজাত করতে পারেননি তাঁরা। তবে সকলেই জানাচ্ছেন লাভের পরিমাণ তাঁরা অনেকটাই বেশি পাবেন।
Sarthak Pandit





