তখনই ওই দুজনকেই আটক করা হয়। আবু জাফর মন্ডল এবং শাহাজাহান হোসেন নামে দুজনকে আটকের পরেই দেগঙ্গা থানার পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো গন্ডগোল হয় বনদফতর কর্মীদের। তার কারণ বনদফতরের কর্মীদের কোন অনুমতি ছাড়াই এই দুই পাচারকারীকে আটক করে এমনটাই দাবি পুলিশের।
আরও পড়ুন ঃ লক্ষাধিক বাংলাদেশি গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট নিয়ে কী করছিলেন ব্যক্তি? জানলে ভয় পেয়ে যাবেন
advertisement
যখন ২ পাচারকারীকে হাদিপুর এলাকা থেকে নিয়ে যায় তখন দেগঙ্গা থানার পুলিশের কাছে খবর আছে যে দুজনকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এরপরই বনদফতরের আধিকারিকদের পথ আটকায় দেগঙ্গা থানার পুলিশ প্রথমে তাদের সঙ্গে রীতিমতো বাক বিতাণ্ডা জড়ায় পরে বনদফতরের বৈধ কাগজপত্র দেখানোর পরেই তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ঐ দুজনকে বারাসত সিজিএম আদালতে তোলা হবে। ওয়াইল্ড লাইফ টাইম কন্ট্রোল ব্যুরো সঙ্গে উত্তর ২৪ পরগনা ডিভিশন যৌথ অভিযানে এই তক্ষক উদ্ধার হয়। অভিযুক্ত দুজনেই বর্তমানে বারাসত রথতলা বনদফতর রেঞ্জ অফিসে রয়েছে। তক্ষক দুটিও সেখানে রাখা রয়েছে।
জিয়াউল আলম