শ্রীতমার আশা ছিল মেধা তালিকায় জায়গা করে নেবে সে। তবে নিশ্চিত ছিল না। শ্রীতমা জানায়, মাধ্যমিক পরীক্ষা করোনার প্রভাবে লকডাউনের জন্য সেইভাবে পরীক্ষা হয়নি। তাই সেই অনুভূতিটা মিস করেছে সে। তাই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে ভালো ফল করায় আনন্দটা যেন একটু অন্যরকমই। সব বিষয়ে ৯৫ থেকে ৯৭ মত নম্বর পেয়েছে নিবাধুই বালিকা বিদ্যালয়ের এই কৃতি ছাত্রী শ্রীতমা। আপাতত গ্রাজুয়েশন শেষ করাই প্রথম টার্গেট। তারপর সিভিল সার্ভিস নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা রয়েছে শ্রীতমার। পড়াশোনা বাইরে শ্রীতমা গল্পের বই পড়তে এবং গান শুনতে ভালো বাসেন।উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো নম্বর এ এই সাফল্যের অধিকারী হলেও, তার জন্য যে খুব একটা চাপ নিয়েছে তেমনটা কিন্তু নয় বলেই জানাল শ্রীতমা। চাপ নিতে তিনি পছন্দ করেন না বলেও জানায় সংবাদ মাধ্যমকে।
advertisement
আরও পড়ুন-অঙ্গনওয়াড়ির পাত থেকে ডিম উধাও! নতুন বিতর্ক পাথরপ্রতিমায়
আরও পড়ুন-জামাইষষ্ঠীতে বিগ ধামাকা! এক হাড়ি খেলেও বাড়বে না ক্যালোরি, বাজার কাঁপাচ্ছে এই মিষ্টি
মেয়ের এই রেজাল্টে খুবই খুশি বাবা মা। মেয়ে আগামী দিনে যে দিকে যেতে চায় বাবা মা র তরফ থেকে পূর্ণ সমর্থন থাকবে বলেও জানান তারা। বাবা পেশায় শিক্ষক রমেশ মিস্ত্রি ও মা গৃহবধূ অপর্ণা মিস্ত্রি। দত্তপুকুর সুভাষপল্লী এলাকার বাসিন্দা কৃতি ছাত্রী শ্রীতমা মিস্ত্রি। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় অষ্টম স্থান অর্জন করায় স্কুল ও পরিবার সহ খুশি বিস্তীর্ণ দত্তপুকুর এলাকার বাসিন্দারাও। রীতিমতো তাকে দেখতে বাড়িতে আসছেন অনেকেই।
Rudra Narayan Roy