অন্যান্য বিরিয়ানির দোকানের মতোই লম্বা চালের ভাত ও সঙ্গে চিকেনের পিস থাকছে প্রতিটি প্লেটে। আর তা খেতেই দুপুরের পর থেকে ভিড় হচ্ছে স্কুল পড়ুয়াদের। রীতিমতো লাইনে দাঁড়িয়ে কেউ এক প্লেট কেউ ২ প্লেট কেউ আবার নিয়ে যাচ্ছে পাঁচ প্লেট। শুধু কচিকাঁচারাই নয়, এলাকার বহু মানুষ এখন ভিড় জমাচ্ছেন এই বিরিয়ানি খেতে। অনেকেই সন্ধ্যেবেলার টিফিন সারছেন এই দশ টাকার বিরিয়ানি দিয়েই।
advertisement
স্বাদে এই বিরিয়ানি যথেষ্টই সুস্বাদু বলে মত ভোজন রসিকদের। এলাকায় রয়েছে স্কুল আর সেই স্কুলের বাচ্চাদের টিফিনের সময় স্বল্প পয়সায় আহার তুলে দিতেই এই দশ টাকার বিরিয়ানি করার কথা মাথায় আসে বিক্রেতার। প্রথমে অল্প পরিমানে করলেও নতুন বছর করতেই দশ টাকার বিরিয়ানির কথা চাউর হয়ে যায় গোটা এলাকায়।
আরও পড়ুন: ২৪-এ কেমন ফল করবে বিজেপি? মারাত্মক ভবিষ্যদ্বাণী শশী থারুরের
আরও পড়ুন: তিন যুদ্ধে শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান! স্বীকার করে মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসার আর্জি শরিফের
বর্তমানে দু'হাঁড়ির ওপর বিরিয়ানি তৈরি করতে হচ্ছে এই বিক্রেতাকে। ১০ টাকায় যেমন পাওয়া যাচ্ছে চিকেন বিরিয়ানি তেমনি ৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে মটন বিরিয়ানি।
তবে চাইলে বেশি টাকা দিয়েও বিরিয়ানি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে এখানে। দশ টাকার বিরিয়ানির ইউএসপি ব্যবহার করেই এখন রীতিমতো ব্যবসায় হাসি ফুটেছে দোকান মালিকের। যেহেতু বাচ্চারা এই খাবার খায় বেশি পরিমাণে তাই গুণগত মানের দিক থেকে বিন্দুমাত্র আপস করতে নারাজ তাদের প্রিয় বিরিয়ানি কাকু। এখন টিফিন টাইম হলেই ভিড় জমছে বিরিয়ানি খাওয়ার। সন্ধ্যেবেলাও আশপাশের এলাকা থেকে বহু মানুষ এসে দাঁড়িয়ে থেকে নিয়ে যাচ্ছেন এই বিরিয়ানি। আপনারাও যদি টেস্ট করতে চান এই বিরিয়ানি আপনাদেরও আসতে হবে হাবড়ার শ্রীনগর এলাকায়।
Rudra Narayan Roy