আরও পড়ুন: চাল মেলে তো আটা পাওয়া যায় না, নানান সমস্যা সুভাষিনী চা বাগানে
গত কয়েকদিন ধরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার ন্যাজাট এলাকার আশপাশের বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ওই তরুণ। উল্লেখ্য গত ২২ অক্টোবর পরিবারের সঙ্গে বিহারের রাঁচিতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে একাই ট্রেন থেকে নেমে ঘুরতে ঘুরতে চলে এসেছিল সন্দেশখালির ন্যাজাটে। খাবারের সন্ধানে লোকের বাড়িতে ঢুকতেই অনেকে চোর ভেবে প্রহার করে ও খবর দেয় ন্যাজাট থানায়।
advertisement
ন্যাজাট থানার পুলিশ ওই যুবককে উদ্ধার করে নতুন পোশাক ও প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর নাম ঠিকানা জানার চেষ্টা করে। কিন্তু কারও কাছেই কিছু বলতে চাইত না ওই যুবক। মাঝে মাঝে দুর্বোধ্য ভাষায় কী যে বিড়বিড় করতেন তাও বোঝা যেত না। অবশেষে অনেক প্রচেষ্টার পর জানা যায় ওই যুবকের বাড়ি বিহারের মহেশকুন্ট থানার ন্যাভটোলিয়ায়। এর পর ন্যাজাট থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক শুভাশিস প্রমাণিকের প্রচেষ্টায় যোগাযোগ করা হয় বিহার পুলিশের সঙ্গে। খোঁজ মেলে ওই যুবকের পরিবারের। এদিন বিহার থেকে এই যুবকের বাবা-মা সহ চার জন ন্যাজাট থানায় পৌঁছলে ওই যুবককে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
জুলফিকার মোল্লা