প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করানো হলেও, রক্ত পরীক্ষায় দেখা যায় তিনি ডেঙ্গি আক্রান্ত। এরপরই তাকে তড়িঘড়ি ভর্তি করা হয় বিশ্বনাথপুর ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। রোগীর শারীরিক অবস্থা বিচার করে, সেখান থেকে বারাসত জেলা হাসপাতাল স্থানান্তরিত করা হয়। রোগীর শারীরিক অবস্থা আরো খারাপ হলে এরপর জেলা হাসপাতাল থেকে রোগীকে নিয়ে যাওয়া হয় আরজিকর মেডিকেল কলেজে।
advertisement
পরিবারের বক্তব্য, আরজিকরে নিয়ে গেলে অবস্থা আরও সঙ্কটজনক হয়ে পরে সোমার। হাসপাতালের তরফে রোগীর পরিবারের কাছ থেকে বন্ডে সই করিয়ে নেওয়া হয়। এরপরই, আরজিকর হাসপাতালে মারা যান সোমা।
মৃত যুবতীর ভাই সহ এলাকায় বেশ কয়েকজন ডেঙ্গি আক্রান্ত। ফলে এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক। দেগঙ্গা ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সচেতনতা মূলক প্রচার চালানো হচ্ছে নিয়মিত।এলাকার ভি আর পি ভি সি আর কর্মীদের নিয়ে এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, মশা নিধন কীটনাশক, ব্লিচিং ছড়ানো হচ্ছে। যাতে কোথাও জমা জল না থাকে তার জন্য সর্তকতা বার্তা দেওয়া হচ্ছে প্রশাসনের তরফ থেকে। কীভাবে জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যায় নিরন্ত্রণ পাওয়া যায় এখন সেটাই মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে জেলা প্রশাসনের কাছে।
রুদ্র নারায়ন রায়