ছায়াসুনিবিড়, শান্তির নীড়! ছবির মতো গ্রাম, দু-দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন বসিরহাটের এই ঠিকানায়

Last Updated:
গ্রামের সরু আঁকাবাঁকা পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে দেখা মিলবে জলাশয়, তালগাছের সারি আর বিস্তীর্ণ মাঠের সবুজ গালিচা। বাতাসে কেবল ধানগাছের সুবাস আর পাখির ডাক। চারপাশে নেই কোনো গাড়ির হর্ণ বা শহরের শব্দ, বরং আছে এক অদ্ভুত শান্তি। এখানকার প্রকৃতি যেন নিজেই আপনাকে আলিঙ্গন করে নেয় তার কোমল সবুজ বাহুতে।
1/6
ছুটির দিনে যদি শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে, প্রকৃতির কোলে কিছুটা সময় কাটাতে চান, তাহলে ঘুরে আসতে পারেন উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখা ও হাসনাবাদ ব্লকের সংযোগস্থল দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুর এলাকা। শহরের ধুলাবালি আর যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে এ যেন এক টুকরো প্রশান্তির ঠিকানা। এখানে এসে মনে হবে আপনি যেন কোনো ছবির ফ্রেমে দাঁড়িয়ে আছেন — চারদিকে সবুজের সমারোহ, শান্ত নিস্তব্ধতা আর প্রকৃতির অপার রূপে ভরা এক মায়াবী পরিবেশ।
ছুটির দিনে যদি শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে, প্রকৃতির কোলে কিছুটা সময় কাটাতে চান, তাহলে ঘুরে আসতে পারেন উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখা ও হাসনাবাদ ব্লকের সংযোগস্থল দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুর এলাকা। শহরের ধুলাবালি আর যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে এ যেন এক টুকরো প্রশান্তির ঠিকানা। এখানে এসে মনে হবে আপনি যেন কোনো ছবির ফ্রেমে দাঁড়িয়ে আছেন — চারদিকে সবুজের সমারোহ, শান্ত নিস্তব্ধতা আর প্রকৃতির অপার রূপে ভরা এক মায়াবী পরিবেশ।
advertisement
2/6
গ্রামের সরু আঁকাবাঁকা পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে দেখা মিলবে জলাশয়, তালগাছের সারি আর বিস্তীর্ণ মাঠের সবুজ গালিচা। বাতাসে কেবল ধানগাছের সুবাস আর পাখির ডাক। চারপাশে নেই কোনো গাড়ির হর্ণ বা শহরের শব্দ, বরং আছে এক অদ্ভুত শান্তি। এখানকার প্রকৃতি যেন নিজেই আপনাকে আলিঙ্গন করে নেয় তার কোমল সবুজ বাহুতে।
গ্রামের সরু আঁকাবাঁকা পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে দেখা মিলবে জলাশয়, তালগাছের সারি আর বিস্তীর্ণ মাঠের সবুজ গালিচা। বাতাসে কেবল ধানগাছের সুবাস আর পাখির ডাক। চারপাশে নেই কোনো গাড়ির হর্ণ বা শহরের শব্দ, বরং আছে এক অদ্ভুত শান্তি। এখানকার প্রকৃতি যেন নিজেই আপনাকে আলিঙ্গন করে নেয় তার কোমল সবুজ বাহুতে।
advertisement
3/6
ফটোগ্রাফি বা পিকনিকের জন্যও দারুণ উপযুক্ত এই জায়গা। জলাশয়ের ধারে বসে এক কাপ চা হাতে সূর্যাস্ত দেখা কিংবা ছোট নদীর পাড়ে ছবি তোলা — দুটোই মন ভরিয়ে দেবে। গ্রামের মানুষজনও অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ ও আন্তরিক। তাদের হাসিমুখ আর সরলতা এই গ্রামের সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
ফটোগ্রাফি বা পিকনিকের জন্যও দারুণ উপযুক্ত এই জায়গা। জলাশয়ের ধারে বসে এক কাপ চা হাতে সূর্যাস্ত দেখা কিংবা ছোট নদীর পাড়ে ছবি তোলা — দুটোই মন ভরিয়ে দেবে। গ্রামের মানুষজনও অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ ও আন্তরিক। তাদের হাসিমুখ আর সরলতা এই গ্রামের সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
advertisement
4/6
দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুর এলাকা যদিও প্রচলিত অর্থে কোনো “পর্যটন কেন্দ্র” নয়, কিন্তু প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে এটি এক অনাবিষ্কৃত রত্ন। স্থানীয় বাসিন্দারা বিকেলের দিকে পরিবার নিয়ে কিংবা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে এখানে ঘুরতে আসেন। কেউ কেউ জলাশয়ের ধারে বসে গল্প করেন, আবার কেউ নিরিবিলি হাঁটতে হাঁটতে সূর্যাস্তের রঙে মুগ্ধ হন। বিশেষ করে বর্ষার পর যখন মাঠে নতুন সবুজে ঢেকে যায় গ্রাম, তখন এ দৃশ্য আরও অপূর্ব হয়ে ওঠে।
দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুর এলাকা যদিও প্রচলিত অর্থে কোনো “পর্যটন কেন্দ্র” নয়, কিন্তু প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে এটি এক অনাবিষ্কৃত রত্ন। স্থানীয় বাসিন্দারা বিকেলের দিকে পরিবার নিয়ে কিংবা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে এখানে ঘুরতে আসেন। কেউ কেউ জলাশয়ের ধারে বসে গল্প করেন, আবার কেউ নিরিবিলি হাঁটতে হাঁটতে সূর্যাস্তের রঙে মুগ্ধ হন। বিশেষ করে বর্ষার পর যখন মাঠে নতুন সবুজে ঢেকে যায় গ্রাম, তখন এ দৃশ্য আরও অপূর্ব হয়ে ওঠে।
advertisement
5/6
পৌঁছনোর পথও বেশ সহজ। কলকাতা থেকে বাসন্তী হাইওয়ে ধরে মালঞ্চ পর্যন্ত এসে সেখান থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গেলেই পৌঁছে যাবেন দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুরে। চাইলে নিজের গাড়িতে কিংবা স্থানীয় বাসেও যেতে পারেন। যাত্রাপথ জুড়ে রাস্তার দুপাশে চোখে পড়বে বিস্তীর্ণ সবুজ জমি আর ছোট ছোট গ্রামীণ জনপদ, যা ভ্রমণকে করে তুলবে আরও উপভোগ্য।
পৌঁছনোর পথও বেশ সহজ। কলকাতা থেকে বাসন্তী হাইওয়ে ধরে মালঞ্চ পর্যন্ত এসে সেখান থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গেলেই পৌঁছে যাবেন দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুরে। চাইলে নিজের গাড়িতে কিংবা স্থানীয় বাসেও যেতে পারেন। যাত্রাপথ জুড়ে রাস্তার দুপাশে চোখে পড়বে বিস্তীর্ণ সবুজ জমি আর ছোট ছোট গ্রামীণ জনপদ, যা ভ্রমণকে করে তুলবে আরও উপভোগ্য।
advertisement
6/6
তাই এই ছুটিতে যদি শহরের ভিড় এড়িয়ে একটু প্রকৃতির সান্নিধ্যে, নিস্তব্ধতার কোলে কিছুটা সময় কাটাতে চান — তাহলে ঘুরে আসুন দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুর। এখানে আসলে বুঝবেন, প্রকৃতির আঁচলে কতটা সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে, যা না দেখলে বিশ্বাসই করা যায় না।
তাই এই ছুটিতে যদি শহরের ভিড় এড়িয়ে একটু প্রকৃতির সান্নিধ্যে, নিস্তব্ধতার কোলে কিছুটা সময় কাটাতে চান — তাহলে ঘুরে আসুন দক্ষিণ ভেবিয়া-জয়কৃষ্ণপুর। এখানে আসলে বুঝবেন, প্রকৃতির আঁচলে কতটা সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে, যা না দেখলে বিশ্বাসই করা যায় না।
advertisement
advertisement
advertisement