আক্ষরিক অর্থেই এই সব অঞ্চলে জলে কুমির, ডাঙায় বাঘ। এমন বিপদের সঙ্গে যাদের ঘর করতে হয়, সুন্দরবনের সেই সব বাসিন্দাদের বিপদের মাত্রাকে চরমে নিয়ে গিয়েছে ঘূর্ণিঝড় ও ফুলে ফেঁপে ওঠা কোটালের জল। কোথাও লোকালয়ে ঢুকে পড়েছে কুমির। কোথাও ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকার ফেন্সিং ছিঁড়ে যাওয়ায় কার্যত এক হয়ে গেছে জল-জঙ্গল। নদী পাড়ের বাসিন্দাদের মধ্যে চেপে বসেছে আতঙ্ক।
advertisement
আরও পড়ুন: ডিপ্রেশন কাটায়, যৌবন ধরে রাখে! পাট শাক খান নিয়ম মেনে! উপকার জানলে অবাক হবেন
আরও পড়ুন:
বাঘ বা অন্য পশুরা যাতে লোকালয়ে না চলে আসতে পারে, তার জন্য দেওয়া ফেন্সিং- এর পরিবর্তনে বারে বারে ভিন্ন মাত্রা দেওয়া হয়েছে।সুন্দরবনবাসীর সুরক্ষার কথা ভেবে নাইলন, বৈদ্যুতিক সহ একাধিক প্রকার বিদ্যুতের বেড়াজাল দিলেও সেগুলি বারে বারে নষ্ট হয়েছে। যদিও প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথেষ্ট সুরক্ষার জন্য আধুনিক বেড়াজালের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবুও উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট মহাকুমার সুন্দরবন এলাকার হিঙ্গলগঞ্জের সামসেরনগর এলাকার মানুষের মনে বাঘের চাপা আতঙ্ক গেঁথে থাকে।
জুলফিকার মোল্যা





