এলাকায় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। গ্রামের বহু মানুষ সেই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। ছোলা, বাতাসর জল, তরমুজ, কাটা বিভিন্ন রকমের ফল খেয়ে অসুস্থ পড়েন অনেকে। এর পরপরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে ডায়রিয়া আক্রান্তের সংখ্যা। মোট ডায়রিয়া আক্রান্তের সংখ্যা এখনো পর্যন্ত ২০০ জন। সময় যত গড়িয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সোমবার গভীর রাত থেকে ভোর পর্যন্ত পাতলা পায়খানা, বমি, জ্বর ও পেটের ব্যথা নিয়ে বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলা ও টাকি গ্রামীণ হাসপাতালে ৮০ জন ভর্তি জন ভর্তি। অসুস্থ হয়ে গ্রামে বেশ কয়েকজন রয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: পুকুর থেকে বছরে একবার তোলা হয় দেবতাকে! জলেশ্বরে ভক্তের ভিড়!
আরও পড়ুন:
সকাল থেকে টাকি গ্রামীণ হাসপাতালে একে একে শিশু, মহিলা ও পুরুষরা ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসকরা অনুমান করছেন, কাটা ফল খাওয়ার পরে খাদ্যে বিষক্রিয়া হয়, তার জন্য ডায়রিয়া হয়েছে। আজ টাকি গ্রামীণ হাসপাতালে আক্রান্তদের দেখতে যান হাসনাবাদের বিডিও অলিভিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় স্বাস্থ্য আধিকারিক শেখ শাহীন হাসনাবাদ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি এসকেন্দার গাজী সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা। হাসপাতালের পাশাপাশি গ্রামে মেডিকেল টিম কাজ করছে দিবারাত্র।
Julfikar Mollya