প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের সঙ্গে বেলুন ও সাদা পায়রা উড়িয়ে ক্রীড়া মন্ত্রী-সহ অন্যান্য মন্ত্রীরা সূচনা করেন খেলার। চলে বাজি প্রদর্শনীও। এ দিনের এমএলএ কাপে ফুটবলার মেহতাব হোসেন-সহ প্রাক্তন ও বর্তমান একাধিক খেলোয়াড়রাও উপস্থিত ছিলেন। ক্রীড়া মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস জানান. এমএলএ, এমপি কাপ হচ্ছে সব জায়গায়, এতে খেলাধুলার উন্নতি হচ্ছে। নতুন প্রতিভা খুঁজে বার করা যাচ্ছে। পাশাপাশি রাজ্যে মহিলা ফুটবল নিয়ে তিনি বলেন, "মহিলা ফুটবল নিয়ে একসময় কিছুই ছিল না, সেখানে দাঁড়িয়ে এবছর ৬২টি টিম নিয়ে কন্যাশ্রী কাপ হয়েছে। সেখান থেকে খেলোয়াড় বেছে নিয়ে তাদের অনুশীলন করিয়ে বাংলার হয়ে খেলতে যাচ্ছে।" যে ভাবে মহিলারা ফুটবলে আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তাতে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে মহিলা ফুটবলে ভাল অবস্থান নেবে রাজ্য মত ক্রীড়া মন্ত্রীর।
advertisement
আরও পড়ুন: সন্ধ্যাবেলায় শ্যুটআউট, ভয়ে কাঁপছে শক্তিগড়
আরও পড়ুন: মমতা-শুভেন্দুর বৈঠকে 'সেই' বোঝাপড়া, বড় সঙ্কটের মুখে রাজ্য! বিস্ফোরক মহম্মদ সেলিম
বারাসাত স্টেডিয়াম দীর্ঘদিন ধরে পড়ে রয়েছে। খেলার উপযোগী নয় বলেই বর্তমানে খেলা বন্ধ আছে বলেও জানা গিয়েছে। সে প্রসঙ্গে মন্ত্রী জানান, তিনি নিজে একবার পরিদর্শনে আসবেন। মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও জানান, মহিলা ফুটবল নিয়ে তিনি আগামী দিনে নতুন কিছু পরিকল্পনা নেবেন। ক্রীড়ামন্ত্রী এই দিন আগামীতে মহিলা ফুটবল নিয়ে কিছু করার যে দাবি রেখেছেন, তাতে সহমত প্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী তথা উত্তর দমদমের বিধায়ক চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর খেলাধুলা নিয়ে যে চিন্তাভাবনা, তাকে বাস্তবায়িত করতে এবং খেলাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সবর কম প্রয়াস আগামী দিনে থাকবে বলে জানানো হয়। এ দিনের এমএলএ কাপকে ঘিরে উৎসাহী মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মত। টানটান উত্তেজনার মধ্যে দিয়ে চলে খেলা।
রুদ্র নারায়ন রায়