প্রত্যেকদিন এই পথ দিয়ে কয়েক হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন। নিজেদের গন্তব্যস্থলে যাওয়ার একমাত্র সহজ পথ হিসেবে ফেরিঘাটের জুড়ি মেলা ভার। এক সময় কংক্রিটের ফেরিঘাট ছিল কিন্তু তা বিদ্যাধরীর ভাঙনে নদীর করালগ্রাসে চলে গেছে। বিকল্প হিসেবে অস্থায়ী একটি ফেরিঘাটের ব্যবস্থা করা হলেও তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় ও নিত্য যাত্রীদের অভিযোগ এখানে পারাপার হতে গেলে খুবই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
advertisement
অগত্যা নদী পাড়ে তৈরি করা হয়েছে এই ফেরিঘাট, নদী পারাপারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে। কিন্তু তা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। স্থানীয়দের অভিযোগ, রোগীদের পারাপারে অসুবিধা হয়, তেমনই বাইক বা সাইকেল নিয়ে পার হতে গেলে অসুবিধায় পড়তে হয়। এই ফেরিঘাট দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে কখনও কখনও নদীতে পড়ে প্রাণহানির মতো বিপর্যয় ঘটার আশঙ্কা থেকে যায়।
আরও পড়ুন- বিপদসীমার কাছে বইছে একাধিক নদীর জল, উত্তরবঙ্গ সফরে এসে জরুরি বৈঠক ডাকলেন মমতা
আরও পড়ুন- তৃণমূলের জন্য তৈরি ‘অ্যান্টিবায়োটিক দাওয়াই’! বেনজির হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর
আর এই সমস্যা যেন তাদের এক নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। সব মিলিয়ে সেখানকার বাসিন্দাদের একটাই প্রশ্ন, প্রশাসনের কাজের অনিহাকে আর কতদিন পাথেয় করে চলতে হবে? কবে ভাঙবে প্রশাসনের এই ঘুম ,সেটাই এখন দেখার বিষয়।
জুলফিকার মোল্যা