বেসরকারি কীটনাশক সংস্থার দাবি এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে চাষ জমিতে কম সময়ে কীটনাশক স্প্রে করা যাবে। এক একর জমি স্প্রে করতে মাত্র ছয় মিনিট সময় লাগবে ড্রোনের। পাশাপাশি, একবারে ১০ লিটার কীটনাশক বহন করতে পারবে এই ড্রোন। ফলে খুব কম সময়ে ও কম খরচে চাষের জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ করা যাবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পুলিশের সামাজিক উদ্যোগ, ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাদানে চালু কোচিং সেন্টার
এই বিষয়ে চাষীদের দাবি, চাষের জমিতে কীটনাশক দিতে গেলে শারীরিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অতিরিক্ত সময়ও ব্যয় হয়, মজুরি অনেক লাগে। এই ড্রোন দিয়ে স্প্রে করা হলে শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা কম হবে অনেকটাই। পাশাপাশি, মজুরিও অনেকটা সাশ্রয় হবে ও চাষের পক্ষেও তা উপকারী হবে। এই ধরনের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার বাইরের দেশে দেখা যায়।
আরও পড়ুনঃ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অপারেশন পুলিশের! জালে ৬ দুষ্কৃতী
জেলার চাষীরা এই প্রথম এ ধরনের প্রযুক্তি দেখতে ও ব্যবহার করার সুযোগ লাভ করছে বলেই জানান। আগামী দিনে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে চাষ করার উৎসাহ লক্ষ্য করা গেল চাষীদের মধ্যে। অগ্নি নির্বাপন সহ নানা বিষয়ে ড্রোন ব্যবহার করা হলেও, কৃষি ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সুফল আনবে বলেই মনে করছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা।
Rudra Narayan Roy